সিরাজুল ইসলাম: [২] শত্রু মোকাবেলায় সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে আরও ভালোভাবে সমন্বয় সাধন করার জন্য ২০২২ সাল নাগাদ এগুলো তৈরি করা হবে। পাকিস্তান ও চীনের জন্য লড়তে থাকছে একটি করে কমান্ড। ২১ অক্টোবর সেনাপ্রধান জেনারেল এমএম নারাভানে এ তথ্য জানান। ইয়ন
[৩] তিনি বলেন, কমান্ড স্থলগুলো তিন বাহিনীর সক্ষমতা আরও বাড়াবে। সশস্ত্র বাহিনী পুনর্গঠন এখন সময়ের দাবি। প্রতিরক্ষা প্রধান বিপিন রাওয়াত এরই মধ্যে এগুলো তৈরির ব্যাপারে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন।
[৪] উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ড হবে লাদাখের কারাকোরাম থেকে অরুণাচল প্রদেশের কিবুথু পর্যন্ত ৩ হাজার ৪২৫ কিলোমিটার। এর সদর দপ্তর হতে পারে লক্ষেèৗতে। হিন্দুস্তান টাইমস
[৫] পশ্চিমাঞ্চলীয় কমান্ড হবে সিয়াচেন হিমবাহ অঞ্চলের সাল্টোরো রিজে ইন্দিরা কর্নেল থেকে। তবে এর শেষ সীমানা বলা হয়নি। এর সদর দপ্তর হতে পারে গুজরাটের জয়পুর।
[৬] তৃতীয় কমান্ড হবে পেনিসুলারে। এর সদর দপ্তর হবে তিরুবনন্তপুরম। চতুর্থটা পুরোপুরি বিমান প্রতিরক্ষা কমান্ড। এটা শুধু বিমান বাহিনীর হামলার সক্ষমতা বাড়াবে না; বরং ভারতের আকাশে শত্রু মোকাবেলা এবং যেকোনও ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে পারবে। পঞ্চমটা কমান্ড হবে নৌবাহিনীর জন্য।
[৭] প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিপিন রাওয়াতকে কমান্ডগুলো তৈরির দায়িত্ব দিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে কাজও শুরু হয়ে গেছে। অভিযানের কলাকৌশল নির্ধারণ করা হচ্ছে। তাদের এক সঙ্গে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এতে খরচও কমবে। আবার নিজেদের মধ্যে সমন্বয়ও বাড়বে। জিনিউজ