লাইজুল ইসলাম: [২]খেলবে শুধু পরিচিতদের সঙ্গে, ধুলা-বালিতে বা কুয়াশাতে নয়। [৩] ঢাকা শিশু হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. সৈয়দ শাফি আহমেদ মুয়াজ বলেন, বাচ্চাদের নিরাপদে রাখতে পরিবারের সিনিয়রদের দায়িত্ব নিতে হবে। ধুলা-বালিতে বা কুয়াশাতে বাচ্চাদের খেলতে দেয়া যাবে না। ঠান্ডা লাগলে বাসায় সাধারণ সর্দি কাশির চিকিৎসা দিতে হবে। সারাদিন গরম পানি, মধু, লেবুর শরবত খাওয়াতে হবে। ব্রেস্ট ফিডিং করলে মাস্ক পরতে হবে মায়েদের।
[৪] আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক আহমেদ বলেন, শিশুরা ঘরের বাইরে অবশ্যই খেলবে তবে শুধু মাত্র পরিচিতদের সঙ্গে। পারলে মাত্র দুইজন করে খেলবে। কিন্তু এক সঙ্গে অনেকে মিলে খেলা বা দৌড়ানো চলবে না। প্রান্তিক শিশুদের নিয়ে চিন্তা আরও বেশি। শীতকালে তাদের নিউমোনিয়া ও পেটের পীড়াটা বেশি হয়।
[৫] ঢাকা শিশু হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. রিজওয়ানুল আহসান বিপুল বলেন, ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়াসহ শীত জনিত রোগ শিশুদের হতে পারে। স্বাস্থ্যবিধি মানলে সংক্রমণ কম হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে সারাদিন কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। আবার প্রচন্ড শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। খাদ্যাভাসের মধ্যে শিশুদের সুষম খাবার দিতে হবে।
[৬] তিনি বলেন, কোনো ভাবেই বাসায় ঢুকে বাচ্চাদের কোলে নেয়া যাবে না। বাথরুমে ঢুকে কাপড় চেঞ্জ করতে হবে। সাবান পানি দিয়ে কাপড় ভিজিয়ে রাখতে হবে। হাতমুখ ধুয়ে তারপর বাচ্চাদের আদর করতে হবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :