শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৭ অক্টোবর, ২০২০, ০৯:০৫ সকাল
আপডেট : ২৭ অক্টোবর, ২০২০, ০৯:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোহাম্মদ শরিফ: ভোটের হিসাব-কিতাবের ফলাফল জঙ্গীবাদ

মোহাম্মদ শরিফ: ফরাসি কলোনী বিধায় প্রচুর আলজেরিয়ান তথা মুসলিম প্যারিসে থিতু হয়েছিলেন। ভাষা-জাতি-ধর্মাবেগে একই স্থানে থাকতে-থাকতে এক সময় বিশাল জন-সংখ্যায় পরিণত হয়ে ভোটের রাজনীতে প্রভাবও বিস্তার করা শুরু করে দিলো। কিন্তু অপরাধের অভয়ারণ্য হয়ে উঠলো ওই সকল এলাকা। পুলিশ রেইড থেকে রক্ষা পেতে ধর্মকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করা শুরু হলো। ভোটের হিসাব-কিতাব মাথায় রেখেই কিন্তু নগর জনপ্রতিনিধিরা একপ্রকার ধামা-চাপা দিয়ে রাখতে-রাখতে এক সময় বিস্ফোরণ-জঙ্গিবাদ! রোমান্টিসিজমে ভোগা জাতিগত বিলাসিতা ফরাসিদের। মানবধিকার দেখাতে যাওয়ায় ফরাসি সরকারের এমন নরমনীতির সমালোচনাও করতে ছাড়েনি অন্যান্য রাষ্ট্র। এবার হঠাৎক্ষেপে গিয়ে হলেন কট্টর। তাতে একদিকে যেমন প্যারিসসহ বিশে^র বাকি দেশে ঘাপটি মেরে থাকা জঙ্গিদের উস্কানি দেওয়া হবে ঠিক তেমনি নাৎদেরও লাই দেয়া হবে।

নাৎদের দিক আলোকপাত করতে গেলে দেখা যাবে ফরাসিরা একেবারে ধোয়া তুলসিপাতা নয়। একাত্তরের প্রবাসী সরকারের বিকল্প হিসেবে যেমন পাকি দখলদারদের এই দেশীয় জামায়াতিরা প্রেট্টোনাইজ করেছিলো তেমনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও ফ্রান্সে হিটলার-নাৎতাবেদারী সরকার ছিলো। প্রবাসী সরকার ও বাকি মিত্রশক্তির নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেন রুজভেল্ট-আইজেন হাওয়ার এই তাবেদারী সরকার ও প্রবাসী সরকারকে এক পাল্লায় তুলেছিলেন তার সঠিক উত্তর হয়তো হবে হিটলার-মুসোলিনীর সাথে-সাথে স্টালিন তথা সোভিয়েত রাশিয়ার আধিপত্য খর্ব করাও ছিল আরেক উদ্দেশ্য। তাই বিশ্বব্যাপী বাকী নাৎদের শক্তিমত্তার দিকে নজর দেননি কেউ। যার প্রভাব অদ্যাবধি বিদ্যমান সারা বিশ্বজুড়ে। ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালে খোদ জার্মান কূচক্রীদের বিচার করেও এদের আদর্শ বিনাশ করা যায়নি যেমন করা হয়নি আমাদের দেশে জামায়াতিদের আদর্শ।

(মূলত হিটলারের এন্টি সেমিটিজমে পুলকিত হয়ে দুইজন ভারতীয় মুসলিম ভারতে ফেরৎএসেছিলেন সেই আদলে এন্টি হিন্দুইজম-এর রাজনীতি চালু করার তরে। যাদের থেকে সেই আইডিয়া হাওলাত করে আবুল আলা মওদূদী। পরবর্তী সময়ে ইদার ইউ আর উইথ মি অর এগেনিস্ট মি' আদর্শ বাস্তবায়ন করা হয় যাতে মাওলানা ফারুকীর মতো মুসলিমদেরও নির্দ্বিধায় কাতেল করে দেয়া হয় জেহাদের আয়াতের অপব্যাখা দিয়ে মগজ ধোলাই করে।) ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়