শিরোনাম

প্রকাশিত : ২৫ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:৩২ রাত
আপডেট : ২৫ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:৩২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাংলাদেশে বিরাজমান হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য আরো সম্বৃদ্ধ হবে: জি এম কাদের এমপি

শাহীন খন্দকার : [২] শারদীয় দূর্গা উৎসব উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা জি এম কাদের এমপি। আজ (২৫ অক্টোবর) এক অভিনন্দন বার্তায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বিশ্বের সকল ধর্মের মানুষের প্রতি আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছাসহ ভালোবাসা জানান।

[৩] অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন, বাঙালী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। হিন্দু ধর্ম মতে সমাজের অন্যায়, অবিচার, অশুভ এবং অশুর শক্তি দমনের মাধ্যমে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ পূজা উদযাপিত হয়। আবহমানকাল ধরে দেশের হিন্দু সম্প্রদায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দিপনায় শারদীয় দূর্গা পুজা উদযাপন করে। শুধু হিন্দু সম্প্রদায় নয়, সার্বজনীন দূর্গা উৎসবে এদেশের মুসলিম-বৌদ্ধ ও খৃষ্টান সম্প্রদায়ও উৎসব মুখর পরিবেশে অংশ নেয়।

[৪] তিনি সচেতনতায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎসবে যোগ দিতে সবার প্রতি আহবান জানান। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ-কে। তিনি বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য হিন্দু কল্যাণ ট্রাষ্ট গঠন করেছেন। জন্মাষ্ঠমীর শুভ দিনে সরকারী ছুটি ঘোষণা করেছেন। প্রতিটি উৎসবে অনুদান দিয়ে পাশে থেকেছেন পল্লীবন্ধু। তিনি বলেন, ১৯৫০ সালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরে নিরাপত্তাজনিত কারণে বাংলাদেশে জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দেশ পরিচালনার সময়ে দীর্ঘ ৩৯ বছর পর ১৯৮৯ সালে আবারো জন্মাষ্ঠমীর আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয় ঢাকায়। মন্দির নির্মাণ ও সংস্কারে পল্লীবন্ধুর আন্তরিক সহায়তা ছিলো সর্বজন বিদিত।

[৫] অভিনন্দন বার্তায় সবার শান্তিময় উজ্জল ভবিষ্যত কামনা করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়