আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] অতিমহামারীর শুরুতে বেশিরভাগ জরিপই বলছিলো, সাধারণ ভোটাররা প্রচণ্ডভাবে লকডাউন সমর্থন করেন। তবে ফোকাস গ্রুপগুলো বলছে, বর্তমানে ভোটাররা লকডাউনের প্রতি আস্তা হারিয়েছেন, পুরোপুরি লকডাউন দেয়া হলেও তারা তা মানবেন না বলেই বলছে বিভিন্ন জরিপ। ডেইলি মেইল
[৩] এসব জরিপ বলছে, সাধারণ মানুষের মূল চিন্তা এখন, তাদের চাকরি ও আয় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া। এর চেয়ে করোনায় আক্রান্ত হওয়াকেই লাভজনক ভাবছেন তারা। এমন সময় এই কথাগুলো উঠছে, যখন যুক্তরাজ্যকে করোনার ২য় স্রোত খুব বাজেভাবে মোকাবেলা করতে হচ্ছে এবং ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস আরেকটি লকডাউনের জন্য চাপ দিচ্ছে। দ্য সান
[৪] গুরুত্বপূর্ণ ফোকাস গ্রুপ পোলস্টার মনে করে, ২০১৫ সালের নির্বাচন ও ইইউ গণভোটে যা হয়েছিলো তা আবারও হতে যাচ্ছে। জনমত কমে যাওয়ায় এবার পদত্যাগ করতে হতে পারে চরম জনপ্রিয়তা নিয়ে ক্ষমতায় বসা বরিস জনসনকে। তাদের পূর্বাভাস কলছে, আগাম নির্বাচন হবে এবং প্রধানমন্ত্রী হবেন লেবার পার্টির এড মিলিব্যান্ড। ব্রেক্সিট বাতিল হবে। গত ১ যুগে যুক্তরাজ্যে ফোকাস গ্রুপগুলো কখনই ভুল রাজনৈতিক পূর্বাভাষ দেয়নি। বিবিসি
[৫] শুরুর দিকে জনগণ লকডাউনকে সমর্থন করেছিলো। কারণ, করদাতা ফান্ড থেকে শ্রমিকদের নিয়মিত মজুরি প্রদান করা হয়েছে। টরি এমপিরা চাইছেন ৩ স্তরের লকডাউন ব্যবস্থা। এটিও সমর্তন করছেন না বেশিরভাগ ভোটার। ইউকে স্টার
আপনার মতামত লিখুন :