আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো সিন্ধু প্রদেশের আইজিপিকে সেনাবাহিনী উঠিয়ে নিয়ে গিয়ে এক রাজনীতিবীদকে গ্রেপ্তারে বাধ্য করেছে এমন সংবাদে পর করাচিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে এ ধরণের সংবাদ প্রকাশ করতে শুরু করে ভারতের গণমাধ্যমগুলো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতেও দ্রুত এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিবিসি
[৩] ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর দাবি, সেনাবাহিনীর সঙ্গে পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্ত পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। করাচির রাস্তায় দেখাপ গেছে ট্যাঙ্কও। টুইটারে একটি ভুঁয়া ভিডিওতে দাবি করা হয়, সেটি কথিত অস্থিরতার ভিডিও। তবে এই দাবি বা ভিডিওর কিছুই সত্য নয়। রয়টার্স
[৪] রাজনৈতিক চাপের বিরুদ্ধে অনেক পুলিশ কর্মকর্তাই ক্ষিপ্ত। কিন্তু পাকিস্তানের বৃহত্তম নগরীটিতে কোনও ধরণের সংঘাতের ঘটনা ঘটেইনি। পাকিস্তান এবং ভারত নিজেদের দীর্ঘদিনের শত্রুতায় প্রায়শই প্রপাগান্ডাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হবার পর থেকেই এটি নিয়মিত দৃশ্য। বিবিসি
[৫] বর্তমান অস্থিরতার বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। দেশটির বিবাদমান সব পক্ষই বলছে, এটি তাদের অব্যন্তরীন ব্যাপার। ভারতের এতে নাক গলানোর কোনও সুযোগই নেই। ডন
আপনার মতামত লিখুন :