আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এছাড়াও করোনাভাইরাস ভ্যাক্সিন নতুন কোনও জটিল রোগের জন্ম দেবে কিনা তা বোঝার উপায় নেই বলেও জানিয়েছেন একভ্যাক্সিন বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে চলমান ট্রায়ালগুলো থেকে বোঝা যাবে ভ্যাক্সিন সংক্রমণ আটকাতে পারবে কিনা। বিএমজে মেডিক্যাল জার্নালের অ্যাসোসিয়েট এডিটর পিটার দোশি এই কথা জানিযেছেন। সিএনএন
[৩] দোশি সিএনএনকে বলেন, ‘আমরা ৩য় ধাপের ট্রায়াল সম্পর্কে যা জানবো, সবই যে প্রকাশ্য তা কিন্তু নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো, সবকিছু ট্রায়ালে জানা যায় না। বর্তমানে চলমান সব ট্রায়ালের লক্ষ্যই হলো ভ্যাক্সিনটি ইমিউনিটি তৈরি করতে পারে কিনা সে ব্যাপারে জানা। কোনও ট্রায়ালই অন্য কোনও রোগ তৈরি হচ্ছে কিনা জানার জন্য ডিজাইন করা হয়নি।’ বিএমজে
[৪] বর্তমানে বেশ কিছু টিকার ট্রায়াল চলছে। এর মধ্যে বিশেষত অ্যাস্ট্রাজেনেকার ট্রায়ালে অসুস্থ এমনকি মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছ্ কেনো এই ধরণের ঘটনা ঘটলো তা পরিস্কার করেনি কোনও টিকা প্রস্তুতকারকই। দোশির মতে, সব কোম্পানিই আসলে খুব বেশি তাড়াহুড়ো করে ভ্যাক্সিন আনতে চাচ্ছে। সিএমএস
[৫] দোশির মতো অনেক বিজ্ঞানীই মনে করেন, এ ধরণের রোগের ক্ষেত্রে আরএসএ ভ্যাক্সিনই একমাত্র নিরাপদ বলে বিবেচিত হতে পারে। গবেষণারত সব ভ্যাক্সিনই প্রায় স্পাইক নিয়ে কাজ করছে। সারা বিশ্বে প্রায় ২০০ চলমান টিকা গবেষণায় একটি মাত্র আরএনএ টিকা নিয়ে কাজ চলছে। এই গবেষণাটি করছে বাংলাদেশি কোম্পানি গ্লোব বায়োটেক। বিএমজে