আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ নেতা ও নওয়াজ শরীফের জামাতা ক্যাপ্টেন সফদারের গ্রেপ্তার ইস্যুতে আরও তিক্ত হচ্ছে ইসলামাবাদ করাচি সম্পর্ক। সফদারের দলের অভিযোগ শুধু প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কেউ আইএসআই বা রেঞ্জার্সকে নির্দেশ দিতে পারে না। ডন
[৩] সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিএমএন নেতা শাহিদ খাকান আব্বাসি বলেছেন, সফদারের গ্রেপ্তারের দায় অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নিতে হবে। তিনি বলেন, ‘আইএসআই এবং রেঞ্জার্স সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট করে। তাদের কেউ নির্দেশনা দিয়েছিলো এবং সেই ব্যক্তি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আর কারও সেই এখতিয়ারই নেই।’ এআরওয়াই ডিজিটাল
[৪] আব্বাসি আরও বলেন, ‘এই ঘটনার পেছনে এটিই বাস্তবতা। মেনে নিতেই হবে, এই দেশের প্রধানমন্ত্রীই এতো বড় অন্যায় করেছেন। এটা খুবই সিরিয়াস ব্যাপার। এখানে সংবিধানের লঙ্ঘন হয়েছে। পুরো প্রদেশের প্রধান পুলিশ কর্মকর্তাকে অপহরণ করা হয়েছে। প্রদেশকে অপমান করা হয়েছে। এটা কোনও ছোট বিষয় নয়।’ ডন
[৫] পাকিস্তানের সবগুলো বিরোধীদলই বলছে সিন্ধু প্রদেশে যা হয়েছে, তা পুরোপুরি পাকিস্তানের সংবিধান লঙ্ঘন। সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাজনীতিবীদদের উপর নীপিড়ন চালানোর ঘটনা সামরিক আমলেও খুব বেশি ঘটেনি বলে মনে করেন তারা। এআরওয়াই