ইসমাঈল ইমু ও মোস্তাফিজুর রহমান: [২] শাহিনুর ও ইয়াসিন দম্পতির ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্ম নেওয়া কন্যা শিশু মরিয়মের দাফনের সময় জীবিত ফেরার ঘটনায় কর্তব্যরত চিকিৎসকদের কিছুটা ব্যর্থতা ছিল। তবে তাদের দায়িত্বে অবহেলা ছিল না বলে দাবি করেছেন ডিএমসির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন। মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেলের সভা কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
[৩] তিনি বলেন, প্রটোকল অনুযায়ী ৪৫ মিনিট ধরে শিশুটিকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল। যখন চিকিৎসকরা শিশুটির কোনো স্পন্দন পায়নি তখন তারা মৃত ঘোষণা করেছেন। আসলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নবজাতক, সাপে কাটা রোগীদের মধ্যে এমন ঘটনা দেখা যায়। অনেকক্ষণ ধরেই বেঁচে আছে এমন লক্ষণ দেখা যায় না কিন্তু পরবর্তীতে তারা বেঁচে যায়। তবে তা খুব রেয়ার।
[৫] তিনি বলেন, বর্তমানে শিশুটিকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করার প্রচেষ্টা আমরা অব্যাহত রেখেছি। সেই সঙ্গে শিশুটির মাকেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি এখন অনেকটাই সুস্থ আছে। আমরা চেষ্টা করছি বাচ্চাটিকে পুরোপুরি সুস্থ করে যাতে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া যায়।
[৬] তিনি বলেন, শিশুটি এই মুহূর্তে অক্সিজেন সাপোর্টে রয়েছে। স্যালাইন চলছে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে। আমাদের প্ল্যান আছে বাচ্চাটি যদি এই অবস্থায় থাকে তবে আমরা আজ খুবই সামান্য পরিমাণ খাবার দিব। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :