ভূঁইয়া আশিক: [২] শিক্ষাবিদ ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষায় যুক্ত হওয়ার মতো প্রযুক্তি অনেকেরই নেই। ফলে বৈষম্যমূলক কোনো পদ্ধতি কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। সবাই কৃতকার্য হবে না, কিন্তু সবাইকে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগটা করে দিতে হবে। যাদের স্মার্টফোন, ল্যাপটপ কিংবা প্রযুক্তি সুবিধা নেই, তাদের প্রণোদনা দিতে হবে।
[৩] ঢাবির সাবেক উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মতে, বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য একটা মূল্যায়ন পরীক্ষা দরকার আছে। তবে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য সব ধরনের সতর্কতা অবলম্ব প্রয়োজন।
[৪] তিনি বলেন, আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করে। তারা যেন তাদের জায়গা থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। সবার জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেই পরীক্ষা অনুষ্ঠানে যেতে হবে।
[৫] ঢাবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ড. কামরুল হাসান মামুনের প্রশ্ন, পৃথিবীর কোন ভালো বিশ^বিদ্যালয়ে ‘ভর্তি পরীক্ষা’ নিয়ে ভর্তি করে? কোথাও না।
[৬] তিনি বলেন, শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তি এইটা প্রতিটা বিভাগের নিজস্ব ব্যাপার। ভর্তির ব্যাপারে শিক্ষকদের একটা বড় কমিটি থাকতে পারে। সেই কমিটিই ঠিক করবে তার বিভাগে কাদের ছাত্র হিসাবে ভর্তি করবে।
[৭] তার মতে, স্কুল ও কলেজের তিনজন শিক্ষকের কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার নেওয়া যেতে পারে। এসএসসি ও এইচএসসি রেজাল্ট চাইতেও পারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
আপনার মতামত লিখুন :