শরীফ শাওন: [৩] গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ বলেন, যেসকল করেনা ভ্যাকসিনের নাম শোনা যাচ্ছে, যেমন মর্ডানা, ফাইজার ও জনসন এন্ড জনসন, তারা হিউম্যান ট্রায়লের ফেইজ-৩ তে আছে। আমরা ফেইজ-১ শুরু করতে যাচ্ছি। তবে দ্রুত অনুমোদন পেলে, তাদের উৎপাদিত ভ্যাকসিন বাংলাদেশে আসার আগেই আমদের ভ্যাকসিন বাজারে আনা সম্ভব হবে।
[৪] তিনি আরো বলেন, বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার তালিকায় এমন অনেক ভ্যাকসিনের নাম আছে যারা অ্যানিমেল ট্রায়ালও শুরু করেনি। সরকারের অনুরোধের ভিত্তিতেই তারা তালিকাভুক্ত করেন। আমাদের ভ্যাকসিন ব্যানকোভিড সেই তালিকায় নেই।
[৬] প্রতিষ্ঠানটির সিইও ড. কাকন নাগ বলেন, ভ্যাকসিন সাধারণ ফার্মেসিতে বিক্রি করা সম্ভব নয়। এটা সরকারের কর্মসূচির মাধ্যমে বিতরণ করতে হয়। ইতোমধ্যে আমরা স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র ও অর্থসহ সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়কে অবগতির জন্য চিঠি দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিঠি পাঠিয়েছি।
[৭] সম্প্রতি ব্যানকোভিড ভ্যাকসিনের হিউম্যান ট্রায়ালসহ বাকি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গ্লোব বায়োটেকের সঙ্গে সিআরও হিসেবে আইসিডিডিআরএ’র চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী আইসিডিডিআরএ ভ্যাকসিনটির অ্যানিমেল ট্রায়াল ও ডেভেলপমেন্ট ডাটা পর্যবেক্ষণ করে হিউম্যান ডাটার প্রটোকল তৈরি এবং অনুমোদনের জন্য বিএমআরসিতে আবেদন করবে। পরে হিউম্যান ট্রায়ালের ভলেন্টিয়ার সংগ্রহ করে ভ্যকসিনেশন প্রক্রিয়ার মধ্যমে ৩টি ফেইজ সম্পন্ন করে বাজারজাতে ঔষধ প্রশাসনের অনুমতি চাইবে। সম্পাদনা : ইসমাঈল ইমু
আপনার মতামত লিখুন :