আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] অ্যান্টিভাইরাল রেমিডিসিভিরসহ ৪টি ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালিয়েছিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-হু। তারা বলছে রোগীদের হাসপাতাল ত্যাগে রেমিডিসিভিরের খুব একটা ভুমিকা নেই। সিএনএন
[৩] হু এর এই সলিডারিটি ট্রায়াল নিয়ে গবেষকরা একটি জার্নাল মেডডিরক্সভে লিখেন, ‘রেমিডিসিভির, হাইড্রোক্লোরোকুইন, লোপিনাভির এবং ইন্টারফেরন রেজিমেনস এর রোগীদের সুস্থতায় খুবই সামান্য বা বলাচলে কোনও প্রভাবই নেই। মৃত্যুহার, আইসিইউতে ভর্তি, ভেন্টিলেশন এবং হাসপাতালে থাকার মেয়াদ বিবেচনায় আমরা এসব তথ্য জানতে পেরেছি।’ আল জাজিরা
[৪] ইবোলা মোকাবেলায় রেমিডিসিভির আবিস্কার করেছিলো মার্কিন ওষুধ কোম্পানি জিলেড সায়েন্সেস।শুরু থেকেই এর পক্ষে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। জিলেড সায়েন্সে এ তার শেয়ার রয়েছে। পরে কোভিডে আক্রান্ত ও সুস্থ হবার পর তিনি দাবি করেন, রেমিডিসিভির নিয়েই সুস্থ হয়েছেন তিনি। এরপরেই হুহু করে দাম বাড়ে জিলেড সায়েন্স এর শেয়ারের। সিএনএন
[৫] ৩০টি দেশের ৪০৫টি হাসপাতালে এই ট্রায়াল সম্পন্ন হয়। এতে অংশ নিয়েছেন ১১ হাজার ২৬৬ জন রোগী। এরমধ্যে ২ হাজার ৭৫০ জনবে রেমিডিসিভির দেয়া হয়। আর বাকি ৯৫৪ জনকে হাইড্রোক্লোরোকুইন, ১ হাজার ৪১১ জনকে লোপিনাভির, ৬৫১ জনকে ইন্টারফেরনের সঙ্গে লোপেনাভির এবং ১ হাজার ৪১২ জনকে শুধু ইন্টারফেরন দেয়া হয়। ৪ হাজার ৮৮ জনকে এসবের কিছুই দেয়া হয়নি।
আপনার মতামত লিখুন :