সিরাজুল ইসলাম: [২] নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে প্রতিবেশী দেশ দুইটির মধ্যে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে শনিবার আঙ্কারা এ হুশিয়ারি দিয়েছে। ডেইলি সাবাহ
[৩] তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় টুইট বার্তায় বলেছে, আজারবাইজানের সেনাবাহিনী বিরত্বপূর্ণভাবে অধিকৃত অঞ্চলগুলো মুক্ত করে বিজয় অর্জন করেছে। আর্মেনিয়াকে অবশ্যই অধিকৃত অঞ্চল তাদের অধিকারপূর্ণ মালিকের কাছে সমর্পণ করতে হবে। আঙ্কারা বাকুকে সমর্থন করছে। আমরা আজেরিয় তার্কিশ ভাই-বোনদের পাশে শেষ পর্যন্ত পাশে থাকবো।
[৪] ২৭ সেপ্টেম্বর আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান নতুন করে যুদ্ধে জড়ায়। পরর্বতীতে শুক্রবার রাশিয়ার মধ্যাস্থতায় মস্কোতে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সঙ্গে ১০ ঘণ্টা শান্তি আলোচনা হয়। এতে দুই দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় বলে জানিয়েছে রাশিয়া। শনিবার স্থানীয় সময় ১২টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা ছিলো।
[৫] ১৯৯০’র দশকে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়। সেখানে প্রায় ২০ শতাংশ আজেরিয় বসবাস করছে। ১৯৯২ সালে মিনেস্ক গ্রুপ যুদ্ধবিরতির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়। ওই যুদ্ধে ১০ লাখের বেশি আজেরিয় বাস্তুচ্যুত হয়।
[৬] নাগরনো-কারাবাখ আন্তর্জাতিকভাববে স্বীকৃত আজারবাইজানের ভূখন্ড; কিন্তু আর্মেনিয়ার সহায়তায় জাতিগ আর্মেনিয়রা অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে।
আপনার মতামত লিখুন :