দেবদুলাল মুন্না: [২] বিশ্বখ্যাত রাজনীতি বিজ্ঞানী এলেন লাইপসন ও ফক্স নিউজের সাংবাদিক লোরা ইংগ্রাহাম এ মতামত দিয়েছেন। খালিজ টাইমসের বরাত দিয়ে ‘চিন্তা’ এ তথ্য প্রকাশ করেছে গতকাল।
[৩] এলেন লাইপসনের মতে, ওবামা প্রশাসন তেহরানের সঙ্গে উত্তেজনা প্রশমিত করতে ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তিকে কাজ লাগানোর আশা করেছিল। ট্রাম্প হেটেছেন বিপরীতে। বাইডেন স্বীকার করেছেন, তিনি ঘড়ির কাঁটা ২০১৬ সালে ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের ওপর নতুনভাবে জোর দেওয়া হলে মধ্যপ্রাচ্য বাইডেনকে কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে। তিউনিসিয়া, মরক্কো এবং জর্ডানের মতো স্বল্পসংখ্যক গণতন্ত্রমুখী রাষ্ট্রকে বাইডেন সহায়তা করতে পারেন। ইরানও বাইডেন প্রশাসনের জন্য হবে এক কঠিন পরীক্ষা। কেবল ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তির বিষয়ে মার্কিন অঙ্গীকার পুনরুদ্ধার করাই যথেষ্ট হবে না। বাইডেনের পরমাণু অস্ত্রবিস্তার রোধ বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা এই চুক্তিতে সংশোধনী প্রস্তাব আনার এবং মিত্রদেশগুলোর সঙ্গে মিলে এটি রক্ষা করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পারেন। সিরিয়ার যেসব অঞ্চলে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই সেখানে সহায়তা দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করতে পারে বাইডেন সরকার।
[৪] লোরা ইংগ্রাহাম মনে করেন, চীনেরই লোক বাইডেন। বাউডেন জিতলে চীন অনেক বানিজ্য করার সুযোগ পাবে ফলে চীন শক্তিশালী হবে। কিন্তু আমেরিকা দুর্বল হতে বাধ্য।
আপনার মতামত লিখুন :