কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৭ জন নিহত হওয়ার ঘটনা দুঃখজনক উল্লেখ করে বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত ও মিয়ানমারে বিনিয়োগ করছে। যদি ওখানে অনিশ্চয়তা দেখা দেয় তবে তারা আশাপ্রদ লাভ পাবে না। তাদেরকে বলি শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসনের জন্য আমাদের সাহায্য করুন।
[৪] রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাঁটাতারের বেড়া এবং ৪জি কমানোর প্রস্তাপ আমরা দিয়েছিলাম। আমরা ৪জি’র বিষয়ে আপত্তি করেছিলাম, কারণ আমাদের কাছে তথ্য ছিল ৪জি দিয়ে মেয়েদের ছবি পাঠিয়ে বিক্রি করা হয়। এতে মানবপাচার ও মাদক চোরাচালান বাড়ে।
[৫] কিন্তু এনজিও ও সাহায্যকারী সংস্থাগুলো তা পছন্দ করেনি। আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে এটি নাম্বার ওয়ান ইস্যু হয়ে গেল!
[৭] ইউএনএইচসিআরসহ অনেকে কাঁটাতারের বেড়ার বিরোধীতা করে বলেছিলো বেড়া দিলে নাকি এটা জেলের মতো হয়ে যাবে! কিন্তু এটা তো অন্যান্য দেশেও আছে। যুক্তরাষ্ট্রে তো রীতিমতো দ্বীপে নিয়ে যাওয়া হয়।
[৮] আমরা ২৩ হাজার পরিবারকে আমরা ভাষানচরে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। সেখানে ফাইভ স্টার হোটেল নাই বলে অনেকেই বিরোধীতা করেছে।
[৯] কুয়েতে পাপুলকাণ্ড প্রসংঙ্গে ড. মোমেন বলেন, তার বিচার হচ্ছে স্থানীয় অপরাধী হিসেবে। এমপি পাপুল কূটনীতিক হিসেবে যান নাই, তিনি বা তার পরিবার কারও কূটনৈতিক পাসপোর্ট নেই। কুয়েত সফরে এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কুয়েতে এমপি পাপুলের বিচারে সরকারের কোনো অস্বস্তি নেই।