শরীফ শাওন: [২] গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ বলেন, বায়ো আর্কাইভের শিরোনামে আমরা বলেছি ব্যানকোভিডই প্রথম ডি ৬১৪জি ভ্যারিয়েন্ট ভ্যাকসিন। যা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বরং সারা বিশ্বের জন্য প্রথম। প্রতিযোগিতা ও বিজ্ঞানীদের মতামত জানতেই বায়ো আর্কাইভে ডাটা প্রকাশ।
[৩] তিনি জানান, বায়ো আর্কাইভে প্রকাশের উদ্দেশ্য, এটি আবিষ্কারে আমরাই প্রথম তা জানান দেওয়া। এতে বৈশ্বিক সার্টিফাই কমিটিও বিষয়টি জানতে পারবে। মর্ডানা বা ফাইজারও পিয়ার রিভিউ জার্নালের আগে এ ধরনের বায়ো আর্কাইভে জানান দিয়েছেন।
[৫] পিয়ার রিভিউ জার্নালে ডাটা যাচাইয়ে দুই থেকে তিনজন বিজ্ঞানী থাকে। বায়ো আর্কাইভে পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানীরা দেখতে এবং মন্তব্য করতে পারবেন। এতে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা জানা যাবে। বায়ো আর্কাইভে প্রথমে ডাটা ক্লেইম করার পর সকলে পিয়ার রিভিউ জার্নালে ডাটা জমা দিয়ে থাকে। সেখানে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনের পর তা পাবলিকেশন করা হয়। আমরাও তাই করবো।
[৬] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন গ্লোব বায়োটেকের গবেষকদের উদ্যেশ্যে তার ফেইসবুক স্ট্যটাসে লিখেন, যারা পিয়ার রিভিউইড আর্টিকেল আর আর্কাইভে প্রি-প্রিন্ট প্রকাশের পার্থক্য বুঝে না তাদের আমি গবেষক মানিনা। দেশের স্বার্থে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে কলাবোরেট করত। লাভ একা খাওয়ার লোভ? তিনি বলেন, ভ্যাকসিন ট্রায়ালের সাবজেক্ট নিয়েও কুরাজনীতি আছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :