শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ০৩ অক্টোবর, ২০২০, ০১:২৬ রাত
আপডেট : ০৩ অক্টোবর, ২০২০, ০১:২৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওরের কচুরিপানার জন্য ৫শ’বিঘা জমিতে আটকে পড়েছে বোরো চাষাবাদ

স্বপন দেব: [২] মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার হাইল হাওরের শহশ্রী ও জতরপুর এলাকায় ব্যাপক কচুরিপানার থাকায় প্রায় ৫শ’বিঘা জমিতে বিগত দু’ বছর ধরে বোরো ধান চাষ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

[৩] হাইল হাওরের বিভিন্ন স্থানে বাঁধ ভাঙা থাকার ফলে গোফলা নদী দিয়ে প্রচুর কচুরিপানা এসে জমেছে বলে স্থানীয় লোকজন জানান।

[৪] গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় এলাকাবাসীল সাথে আলাপে তারা জানান, জতরপুর এলাকায় জমে আছে ব্যাপক কচুরিপানা। গত ২-৩বছর ধরে কচুরিপানা জমে থাকায় চাষাবাদের জমি জংলায় পরিনত হয়েছে। আর পাশের শহশ্রী এলাকায় গোফলা নদীর পশ্চিম দিকের বাঁধ ভাঙা থাকায় সেদিক দিয়ে হাওরে পানি ঢুকে পড়ছে। তাই হাওরের নিচু চাষাবাদ যোগ্য জমিতে কচুরিপানা জমে আছে।

[৩] স্থানীয় মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোহিত পাল সংবাদকর্মীদের বলেন, এই হাওরের বিভিন্ন জায়গায় বাঁধ ভাঙা থাকায় গোফলা নদী দিয়ে কচুরিপানা এসে জমে। কৃষকদের এত কষ্টের কথা জেনেও গোফলা নদীর পশ্চিম দিকের বাঁধগুলো ঠিক করা হচ্ছে না। বাঁধগুলোর নিমার্ণ করার কাজ ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে করা সম্ভব না। উপজেলা পরিষদ বাঁধ নিমার্ণ কাজটি দ্রুত করে দিলে কৃষকরা আবারও তাদের জমিতে বোরো ধান আবাদ করতে পারতো।

[৪] শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, তিনি সরেজমিন হাওরের জায়গাটি দেখে এসেছেন। ওই এলাকার মানুষের আয়ের একমাত্র উৎস বোরো ধান। যেভাবে জমিতে কচুরিপানা জমেছে, সেগুলো কৃষকদের পক্ষে সরানো সম্ভব নয়।

[৫] তিনি আরো বলেন, এ বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সরকারি কোনো প্রকল্পের মাধ্যমে এই কচুরিপানা সরানো না হলে প্রায় ৫শ’বিঘা জমিতে আগামী মৌসুমে বোরো চাষাবাদ সম্ভব হবে না। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়