দেবদুলাল মুন্না: [২] এ নিয়ে শুক্রবার এক বিশেষ রিপোর্ট করেছে রয়টার্স। সংস্থাটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অলাভজনক স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশনস (সিইপিআই)র বরাত দিয়ে আরও জানায়, বিশ্বে কোভিডের জন্য যতোগুলো দেশ এখন কাজ করছে এরমধ্যে সবচেয়ে কার্যকর কোনটি সেটি পরীক্ষার জন্য ল্যাব দরকার। আর সে জন্য প্রাথমিকভাবে যে ছয়টি দেশের ল্যাবের সঙ্গে সিইপিআই কাজ করবে তার একটি থাকবে বাংলাদেশে। মহামারীর মধ্যে ‘টিকা জাতীয়তাবাদ’ ঠেকাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা টিকার সমবণ্টনে কোভ্যাক্স নামের যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তার সঙ্গেও যুক্ত আছে এই সিইপিআই।
[৩] বাংলাদেশের সঙ্গে অন্য যে পাঁচটি দেশে ল্যাব থাকবে সেগুলো হচ্ছে, কানাডা, ব্রিটেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস এবং ভারত।
[৪] ল্যাবের ঘোষণা দেয়ার আগে সিইপিআই-এর ডিরেক্টর মেলানিয়া সাবিল রয়টার্সকে বলেছেন, একটি ভ্যাকসিনের সঙ্গে আরেকটি ভ্যাকসিনের কীভাবে তুলনা করা যায়, সেই চিন্তা থেকে এই আইডিয়া এসেছে। কেন্দ্রীয়ভাবে ল্যাব থাকলে আমরা সহজে ভ্যাকসিনগুলো মূল্যায়ন করতে পারব। বুঝতে পারব কোন শট সবচেয়ে ভালো।
[৫] সিইপিআই বলছে , ভ্যাকসিন তৈরির সময় সাধারণত ল্যাবগুলো নিজেদের মতো করে হিউম্যান ট্রায়ালের ডেটা সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ করে। কতটুকু অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে, কতটুকু নিরাপদ সেটি অন্যরা প্রাথমিকভাবে জানতে পারে না। সেগুলো এই বিশেষ ল্যাবগুলোতে পরীক্ষা করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :