শিমুল মাহমুদ: [২] যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল জার্নাল বায়োআর্কাইভে বুধবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
[৩] গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। এটির সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেক ‘ব্যানকোভিড’ (ডি৬১৪ জি ভ্যারিয়েনটস এমআরএনএ ভিত্তিক) ভ্যাকসিনটি তৈরি করেছে। প্রাণীদেহে ভ্যাকসিনটির ট্রায়াল সফল হয়েছে।
[৪] বৃহস্পতিবার গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) কাছে হিউম্যান ট্রায়ালের জন্য শিগগিরই আবেদন করা হবে।
[৫] যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড ইউনিভার্সিটি সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট ড. খোন্দকার মেহিদী আকরাম বলেন, ব্যানকোভিড ভ্যাকসিনটি করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের বিপরীতে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি করেছে এবং লাবরেটরিতে উৎপাদিত সিউডো-করোনাভাইসকে নিস্ক্রিয় করতে সক্ষম হয়েছে। ভ্যাকসিনটি ইঁদুরের শরীরে টি-সেল রেসপন্সও ঘটিয়েছে; যা বেশ ভালো দিক।
[৬] তিনি বলেন, ৪ বছরের আগে কোনও ভ্যাকসিন এর আগে বাজারে আনা সম্ভব হয়নি। এবার কোভিড ভ্যাকসিন দ্রুত তৈরি করা হয়েছে। যে ভ্যাকসিনটা শতভাগ নিরাপদ, সেটাই শুধু অনুমোদন পাবে।
[৭] ড. খোন্দকার মেহেদী বলেন, ভ্যাকসিনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় মানবদেহে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে ট্রায়ালে। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপ সাধারণত টিকার নিরাপত্তার মাত্রা পরীক্ষা করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ট্রায়াল হচ্ছে তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল। সম্পাদনা: সিরাজুল ইসলাম
আপনার মতামত লিখুন :