আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] তাদের মতে, আমরা যতো দ্রুত এই সত্য মেনে নেবো, আমাদের জন্য তা হবে ততোটাই মঙ্গলকর। বিশ্লেষকদের মতে চলতি বছরের জানুয়ারির আগের পৃথিবী আর পরের পৃথিবীকে কখনই মেলানো যাবে না। সে জানুয়ারি চলে গেছে, তার ফিরে আসার কোনও সুযোগ নেই। সিএনএন
[৩] আমরা ধীরে ধীরে বুঝতে পারছি, এ বছরের পরিবর্তনগুলো আসলে স্থায়ী। আমাদের মধ্যে যারা ভাগ্যবান, তারা বাড়ি থেকে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। আমরা এখন গ্রোসারি দোকানে কম যাই, কিন্তু প্রতিবারে বেশি ব্যয় করি। গণপরিবহনে মাস্ক পরা পোষাক পরার মতোই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। হাত মেলানো হতে যাচ্ছে বিব্রতকর একটা বিষয়। আমাদের রোজকার যোগাযোগগুলোর নাম এখন ভিডিও কনফারেন্স।
[৪] এই অতিমহামারীর খুব গুরুত্বপূর্ণ স্লোগান, ৫ বছরের পরিবর্তন ৬ মাসে। আমরা এখন এমন এক সময় পার করছি, নিজেরা চাকরি হারাচ্ছি, আত্মীয় স্বজনের মৃত্যু দেখছি চোখের সামনে।
[৫] তবে, গত জানুয়ারির আগের পৃথিবী ফিরে না পাওয়াটা যে খারাপ কিছুই হবে, এমনটা জরুরী নয়। সামনে সামনে আসছে তার সঙ্গে মানিয়ে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
[৬] তাদের মতে, সবচেয়ে বড় দায়িত্ব এখন রাজনীতিবীদদের। তারা মানুসকে প্রভাবিত করতে পারেন। এই ক্ষমতা কাজে লাগিয়েই এখন মানুষকে সচেতন করতে হবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :