শরীফ শাওন: [২] সংগঠনের বিৃবতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী আশঙ্কা করছেন শীতকালে (অক্টোবর-নভেম্বর) করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ আসছে। এ বিষয়ে তিনি আগাম প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। এসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলে শিক্ষার্থী, পরীক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এর দায়ভার কে নেবে? সন্তানরা বেঁচে থাকলে লেখাপড়া ও পরীক্ষা দিতে পারবে।
[৩] বিবৃতিতে আরও বলা হয়, করোনার ভ্যাকসিন বাজারে না আসা এবং সহজলভ্য না হওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠান খোলা বা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা ঠিক হবে না। যে অবস্থায় সরকার ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করেছে, তার আগের অবস্থানে না ফেরা পর্যন্ত কার্যক্রম চালু করা উচিত হবে না।
[৪] মঙ্গলবার অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি কবির দুলু ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান টুলু এসব বিবৃতিতে একথা বলেন।
[৫] নেতারা বলেন, বর্তমানে কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না, বয়স্করাও মসজিদে জামাতে শারীরিক দূরত্ব মানছে না। ছোট ছেলে মেয়ারা কীভাবে তা মেনে চবে। স্কুল-কলেজ চলাকালীন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
[৬] তারা বলেন, ১৯৭১ সালে অসহযোগ আন্দোলনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা বন্ধ ছিলো। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকার অটোপাশের ব্যবস্থা করেন এবং ১৯৭১ ও ১৯৭২ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা ৩ থেকে ৪ মাসের ব্যবধানে আয়োজন করেন।
আপনার মতামত লিখুন :