শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:২২ দুপুর
আপডেট : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যক্ষ্মায় প্রতিদিন মৃত্যু ১০৭ আক্রান্ত হাজারের কাছাকাছি

ডেস্ক রিপোর্ট: করোনাকালে যক্ষ্মা শনাক্তকরণ বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। কাজটি করতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। যক্ষ্মা নির্মূল সংক্রান্ত জাতীয় নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির এক পর্যবেক্ষণ বলছে, এখনো দেশে প্রতিদিন যক্ষ্মায় মারা যান ১০৭ জন। তাছাড়া প্রতিদিন এক হাজারের কাছাকাছি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।বণিকবার্তা

গতকাল মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত ‘কভিড-১৯ প্রেক্ষাপটে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা হয়। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি (এনটিপি), বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরাম ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এ গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।

গ্লোবাল টিবি রিপোর্ট-২০২০ অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ বছর মোট যক্ষ্মারোগী শনাক্ত হয়েছেন ২ লাখ ৯২ হাজার ৯৪২ জন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে প্রতি লাখে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ২২১ জন এবং প্রতি লাখে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। প্রতিবেদন বলছে, বিশ্বের যে ৩০টি দেশে সর্বাধিক যক্ষ্মারোগী বর্তমান আছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। গোলটেবিল বৈঠকে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির উপস্থাপিত তথ্য বলছে, দেশে প্রতিদিন এ রোগে ১০৭ জনের মৃত্যু হচ্ছে। একই সময়ে নতুন রোগী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে হাজারের কাছাকাছি ৯৮৭ জন।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, আশার কথা হচ্ছে, যক্ষ্মারোগী যদি নিয়মিত ও নির্দিষ্ট মেয়াদে ওষুধ সেবন করে, তাহলে সাফল্যের হার প্রায় ৯৬ শতাংশ। বর্তমান কভিড পরিস্থিতিতে সাফল্যের এ ধারা অব্যাহত রাখতে হলে যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের পরীক্ষা বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। এটাই এ সময়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়