শিরোনাম
◈ অবশেষে মার্কিন সিনেটে সাড়ে ৯ হাজার কোটি ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস ◈ কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল চলাচল বন্ধ ◈ ইউক্রেনকে এবার ব্রিটেননের ৬১৭ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা ◈ থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবিতে ৩৩ জনের মৃত্যু ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ এফডিসিতে মারামারির ঘটনায় ডিপজল-মিশার দুঃখ প্রকাশ ◈ প্রথম ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন ◈ প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাত চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন নির্বাচিত ◈ বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ আহ্বান রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৪:৫৩ সকাল
আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৪:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পীর হাবিবুর রহমান: যৌননিপিড়কদের কঠোর শাস্তি চান, ঘেন্না করুন

পীর হাবিবুর রহমান:: ধর্ষক যৌননিপিড়কদের কঠোর শাস্তি চান,ঘেন্না করুন,নয় আপনিও তাদের পক্ষে আছেন।
পশু হত্যার প্রতিবাদী নরনারীরা আজ ধর্ষিতার আর্তনাদেও বর্বর ধর্ষকদের বিরুদ্ধে নিরব।যৌননিপিড়ক ও মানুষ খুনিদের বিষয়েও থাকেন সুনসান।চরিত্র নাই এমন কাউকে চরিত্রহীন বললে যারা সরব তারাও নিরব।মানবাধিকার, নারীবাদী,লেখক,রাজনীতিবিদ, সুশীলের কন্ঠে কথা নেই!মিডিয়াও থেমে যাবে তিনদিনে।অপরাধপ্রবন বিকৃত সমাজে সকল ঘৃন্য অপরাধীরাই আজ দাপটে বহাল।সিলেটকে বলা হয় আধ্যাত্নিক রাজধানী।পবিত্রভূমি।প্রকৃতির কি অপরুপ সুন্দরী টিলা,গাছপালায় ঐতিহ্য ও গৌরবের এমসি কলেজ।পাশেই ছাত্রাবাস।বছর কয়েক আগে দানবরা ছাত্রাবাস পুড়িয়েছিলো।বিচার হয়নি।তখনকার শিক্ষামন্ত্রী কেঁদেছিলেন।
এবারও ছাত্রলীগের কয়েকজন স্বামীকে বেধে রেখে ছাত্রবাসে নিয়ে গৃহবধুকে গণধর্ষন করেছে।ধর্ষিতা নারীর মনের দাগ কখনো মুছে যাবেনা জানি।কিন্তু এই ধর্ষকদের কঠোর শাস্তি হবেতো?এই ধর্ষকদের শেল্টার কোন অসভ্য রাজনীতির অপরাধী দিয়ে আসছে?ঘেন্নায় প্রতিবাদে শাস্তিতে এদের নাম সমাজে মুছে দিতে হবে।
সিলেট বেড়াতে যাওয়া সবার আকর্ষনই এমসি কলেজ এলাকা।কতদিন ধরে সেটি সন্ত্রাসীদের আড্ডাখানা,ধর্ষকদের ঠিকানা।এদের খবর সেখানকার প্রশাসন রাজনীতি জানে ভালো করে।এই আস্তানাও কি গুড়িয়ে দেয়া হবে?সন্ত্রাসীদের হাতে কেনো একটি এলাকা নিয়ন্ত্রন হবে?
আওয়ামীলীগ মূল দল সহ ছাত্রলীগ থেকে সকল সহযোগী সংগঠনে সুবিধাবাদী অনুপ্রবেশকারী সহ দলের বিতর্কিতদের বিরুদ্ধে এখনো ব্যবস্হা নিতে পারেনি।গনমাধ্যমের কারনে,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক অপরাধ এখন জনগনের সামনে চলে আসে।এক সময় ধর্ষক যৌননিপিড়কের বিরুদ্ধে অনেকে মুখ খুলতেননা।এখনো অনেকে খুলেননা।কারন ধর্ষক, নিপিড়করাও সমাজে হাটেন।তাদের অনেকে সমীহ করেন রুচির দূর্ভিক্ষ কালে।
আরেকদল কিছু ঘটলেই রাজনীতির ফায়দা নিতে চান।জানেননা সব দলেই খুনি,ধর্ষক, চোর, ছেচড়া,মতলববাজ বাস করে।অপরাধীর কঠোর বিচারেই সোচ্চার হতে হয়।অপরাধী অপরাধীই।তাদের আবার দল কিসের?অনেকে প্রশ্ন তুলছেন,কলেজ বন্ধ, ছাত্রাবাস কেনো খোলা!আজব!যেন ধর্ষকের পক্ষে সুর।বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হলেও হল,ছাত্রাবাস খোলা থাকে পড়াশোনার জন্য।ধর্ষকের বিকৃত লালসা পূরনে নয়। ফেসবুক থেকে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়