শিরোনাম
◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশিত : ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০২:৩০ রাত
আপডেট : ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০২:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহিউদ্দিন আহমদ: এখন যারা মুজিবকোট পরেন, তাদের বেশিরভাগ মুজিব থেকে কিছুই শেখেননি

মহিউদ্দিন আহমদ: মুজিবকোট নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা হচ্ছে। এটি একটি উত্তর ভারতীয় পোশাক। ভারত এবং পাকিস্তানের অনেকেই এটি পরেন। উদাহরণস্বরূপ নরেন্দ্র মোদি এবং ইমরান খানও এটি পরেন। শেখ মুজিব আগে কটিসদৃশ্য যে পোশাকটি পাঞ্জাবির উপর পরতেন, তাতে কলার ছিল না। তিনি কলারসমেত কটি পরতে শুরু করেন উনসত্তরের গণআন্দোলনের পর থেকে। আগে ছিল আচকান বা শেরোয়ানি। এটা হলো স্লিভলেস আচকান, একটু খাটো।

শেখ মুজিব ১৯৬৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধু হলেন। তারপর থেকে তিনি এটি নিয়মিত পরেন। এটি হয়ে যায় তার পোশাকের অনুসঙ্গ। ১৯৭০ সালে ঢাকায় মুজিবকোট নামটি চালু হয়ে যায়। ওইসময় আমিও একটা বানিয়েছিলাম হালকা নীল টেট্রনের কাপড় দিয়ে।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, এটি আওয়ামী লীগের পেটেন্ট হয়ে গেছে। এখন যারা মুজিবকোট পরেন, তাদের বেশিরভাগ মুজিব থেকে কিছুই শেখেননি। তারা মুজিব বেঁচে খান, এটা পরে অনেকেই নষ্টামি করে বেড়ান। যারা মুজিবকে হৃদয়ে রেখেছেন, তাদের এটা পরার দরকার হয় না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়