শরীফ শাওন: [২] অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্বচ্ছল ৩০ হাজার শিক্ষার্থী স্মার্টফোন ক্রয়ে ঋণের আবেদন করেছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে শিক্ষার্থীদের তালিকা আসেনি। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ঢাবি থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করবে।
[৩] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সূত্র জানায়, প্রথমে যে পরিমান আবেদন জমা পড়েছে তা রিভাইজ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগ, ছাত্রকল্যাণ, প্রক্টর, চেয়ারম্যান, ছাত্রদের মেন্টর বা অ্যাডভাইজর থাকেন, যারা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত অবস্থা জানেন। তাদের মাধ্যমে তথ্য যাচাই করা হয়েছে।
[৪] ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, ইতোমধ্যে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিজ উদ্যোগে এই ঋণ প্রদান শুরু করেছে। বাকি শিক্ষার্থীদের এক মাসের মধ্যে ঋণ প্রদান করা হবে।
[৫] ঋণ পরিশোধের বিষয়ে বলেন, বিনা সুদে দেয়া এই ঋণ সেমিষ্টার অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা পরিশোধ করতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলে যাবার আগে বা সার্টিফিকেট সংগ্রহের সময় পর্যন্ত অর্থ পরিশোধের সুযোগ পাবে।
[৬] তিনি বলেন, ইউজিসি’র তহবিল থেকে ঋণ প্রদানের চেষ্টা করা হবে, মূলত শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে এ অর্থ প্রদানের জন্য বলা হয়েছে। তবে নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালেয় মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ঋণ দেয়া হবে।
[৭] তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ উদ্যোগে ব্যবস্থা নিলে আমরা খুশি হবো। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :