লাইজুল ইসলাম : [২] পেঁয়াজ বাজারের পরিস্থিতি একই অবস্থা। পাইকারিতে দাম কমলেও নগরীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ আগের মতো চড়া দামেই ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। একই চিত্র আমদানি করা পেঁয়াজের ক্ষেত্রেও। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায়।
[৩] ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতের পেঁয়াজ যা বাংলাদেশে এসেছে তাতে দাম কমার কোনো সুযোগ নেই। আরো বেশি পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসতে হবে। বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আনার যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তাতেও পেঁয়াজের দাম কমার সম্ভবনা কম। তবে সহনীয় পর্যায়ে আসতে পারে।
[৪] কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী সোহেল বলেন, পাবনা ও রাজশাহীর পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৮৪ টাকায়। ফরিদপুরের সংকর জাতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। আড়ৎ থেকেই বেশি দামে কিনে আনতে হচ্ছে পেঁয়াজ।
[৫] ক্রেতারা বলছেন, অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ কিন্তু নেই মনিটরিং। সরকার সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ও আমদানি অন্য দেশ থেকে বৃদ্ধি করলে এই অবস্থা হতো না ।
[৬] এদিকে বাজারে আমদানি করা প্রতিকেজি চায়না আদা বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা ও কেরালা আদা ১৬০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত আছে রসুনের বাজার। এসব বাজারে বর্তমানে রসুন ৯০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।
[৭] ব্যবসায়ীরা বলছেন, একটি পন্যের দাম বাড়লেই অন্যান্য পন্যের দামও বাড়িয়ে দেন আড়ৎদাররা।