দেবদুলাল মুন্না:[২] অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে কাজ শুরু হবে সামাজিক জায়ান্টটির ‘ওভার সাইট’ বোর্ড। যদিও এর লক্ষ্য মার্কিন নির্বাচনের আগে মিথ্যা কনটেন্ট প্রচার রোধে অবদান রাখা এরপরও এটি নিয়মিতই চালু থাকবে। ফলে কেউ ফেসবুকের কাছে বিচার চাইলে বিচার পাবেন। এমনকি ফেসবুকের সর্বোচ্চ এই আদালত প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গসহ ফেসবুকের মডারেটর বোর্ড এবং নির্বাহীদের সিদ্ধান্ত বাতিল করতে পারবেন। যদি ফেসবুক কর্তৃপক্ষেরও কেউ পক্ষপাতিত্ব বা সাইবার অপরাধ করেন। খবর ডিজিনেট।
[৩] ব্যবহারকারীরা ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারিত পোস্টের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। সময় বিবেচনায় ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়েও কিছু রায় দিতে পারে ফেসবুকের সুপ্রিম কোর্ট।
[৪] তবে বোর্ডের একজন সদস্য বিবিসিকে জানান, তারা প্রথমে ধীরে ধীরে কাজ করবেন বলেই আশা করা হচ্ছে।
[৫] বোর্ডের সদস্য ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-স্মিডট বলেছেন, নীতিগতভাবে আমরা নির্বাচনের সাথে সংযুক্ত বিষয়গুলো দেখতে সক্ষম। কিন্তু যদি ফেসবুক কিছু নামিয়ে নেয় অথবা নির্বাচনের পরের দিন কিছু রেখে যায়, তাহলে পরের দিন কোন রায় হবে না। এজন্যই আমরা এর সাথে নেই। আমরা এখানে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিতে এবং সঠিকভাবে বিবেচনা করতে এসেছি ।
[৬] যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের সাথে তুলনীয় ২০ সদস্যের এই কোর্টের ‘দ্রুত মামলা’ পরীক্ষা করার ক্ষমতা আছে বলে জানান থর্নিং ।
আপনার মতামত লিখুন :