আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মঙ্গলবার মধ্যরাতে চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুথপাত্র উ কিয়ান এক বিবৃতিতে জানান, সোমবার দুই দেশের জেষ্ঠ্য সেনা কর্মকর্তারা দেখা করে লাদাখ এলাকায় শান্তি ফেরাতে এই সিদ্ধান্ত নেন। নতুন করে সেনা মোতায়েন না হলেও আগে থেকে মোতায়েনকৃত সেনা অপসারণের ব্যাপারে কিছু বলেননি উ কিয়ান। আল জাজিরা
[৩] এক যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশ জানায়, তারা ভুল বোঝাবুঝি এড়িয়ে তৃণমূলের পরিবর্তিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অতিমাত্রায় আগ্রহী। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়, এমন কোনও কাজ করবেনা কোনও পক্ষই।
[৪] কূটনীতিকরা বলছেন, এই চুক্তির মাধ্যমে দুই পক্ষের মধ্যে চলমান উত্তেজনা প্রশমণের পথ খুলে যেতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার সংঘাতে জড়িয়েছে দুই পক্ষ। [৫] সংঘাতের পর উভয় পক্ষই সীমান্তে সামরিক উপফহস্থতি বাড়িয়েই চলেছিলো। শুধু সেনা নয়, মোতায়েন করা হয়েছিলো ভারী অস্ত্র, কামান ও ট্যাঙ্ক। প্রস্তুত রাখা হয়েছিলো বিমান বাহিনীকেও। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :