কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] সোমবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার ভোর ৪টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখবেন।
[৩] প্রধানমন্ত্রী অন্যান্য উচ্চ-স্তরের অনুষ্ঠানে তার ভার্চুয়াল উপস্থিতি ছাড়াও ২৬ সেপ্টেম্বর পূর্বে রেকর্ডকৃত ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।
[৪] প্রতিবারের মতো বাংলায় ভাষণ দিবেন এবং রোহিঙ্গা সমস্যাটি তুলে ধরবেন।
[৫] বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধ বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে আইসিজেতে চলমান মামলা এবং আইসিসিতে রোহিঙ্গা নির্যাতনে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চলমান আইনি প্রক্রিয়ার কারণে এবারের অধিবেশনে রোহিঙ্গা সমস্যা গুরুত্বসহকারে আলোচিত হবে।
[৬] প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতায় কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববাসীর সম্মিলিত প্রচেষ্টার আবশ্যকতা, ভ্যাকসিনের প্রাপ্যতা নিশ্চিতকরণ এবং জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিতে গৃহীত কার্যক্রম প্রাধান্য পাবে।
[৭] জলবায়ু পরিবর্তন, প্রযুক্তি বিনিময়, অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার ও স্বার্থ সংরক্ষণ, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ, শিশু স্বাস্থ্য ও তাদের অধিকার, শান্তিরক্ষা ও শান্তি বিনির্মাণ এবং নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়সমূহ উঠে আসবে।
[৮] এবারে ভার্চ্যুয়াল বৈঠক হওয়ার কারণে কোনও সাইডলাইন বৈঠক হবে না বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
[৯] এ বছর জাতিসংঘের ৭৫ বছর পূর্তি। এই অধিবেশন বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বহুপাক্ষিকতাবাদের প্রাসঙ্গিকতাকে সামনে নিয়ে আসবে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ আগামী বছরগুলোতে কেমন জাতিসংঘ দেখতে চান সে বিষয়ে তাদের পরিকল্পনা তুলে ধরবেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব