শরীফ শাওন: [২] অভিভাকরা বলেন, যে কাপড় পাঁচশ টাকায় কেনা যায়, তা ৩ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। ড্রেস না কিনতে ভর্তির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তারা বলেন, এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলে শিক্ষার্থীদের উপর প্রভাব পড়বে।
[৩] রোববার কলেজটিতে দেখা যায়, কলেজ ভবনেই কয়েকজন শিক্ষক ও কর্মচারীর মাধ্যমে চলছে ড্রেস বিক্রি। কলেজের লোগো সম্বলিত ড্রেস কিনলে তার সঙ্গে একটি রশিদ দেওয়া হয়। সেখানে লেখা রয়েছে ভর্তির অনুমতিপত্র, দেওয়া হচ্ছে একটি সিকিউরিটি কোড। যেই কোড দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়। সারা বাংলা
[৪] কলেজটির অধ্যক্ষ জসিম উদ্দীন আহমেদ বলেন, কলেজ নয়, কয়েকজন শিক্ষক ও কর্মকর্তা তাদের সমিতি থেকে পোশাক বিক্রির করছেন। শিক্ষার্থীদের বাধ্য করা হচ্ছে না। যথেষ্ট মানসম্পন্ন পণ্য বিক্রি করছেন তারা, এটা ব্যবসা নয়, ঢাকার সব কলেজই এটা করা হচ্ছে।
[৫] ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বলেন, বিষয়টি আমরা তদন্ত করবো। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ব্যবসা করার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়।
আপনার মতামত লিখুন :