লাইজুল ইসলাম : [২] এ মুহুর্তে কোভিড হাসপাতালগুলোতে ৯০০ চিকিৎসকের বেশি কর্মরত আছেন। নার্স কর্মরত আছে দুই হাজারের বেশি। অন্যান্য বিভাগেও কর্মরত আছেন হাজার খানেক কর্মী। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোভিড চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্যসেবাকর্মীরা এখন বাসায় থাকছেন। এতে তাদের বেশ সমস্যার পড়তে হচ্ছে।
[৩] কুর্মিটোলা কোভিড হাসপাতাল ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে কর্মরত একাধিক চিকিৎসক বলেন, আমাদের পরিবারের সদস্যরা বেশ হুমকিতে রয়েছে। আমরা কাজ করে বাসায় আসবো আর সেই সময় পরিবারের সদস্যরা আক্রান্ত হবে না এটা কিভাবে বুঝবো।
[৪] স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সলাম বলেন, একটি সিদ্ধান্ত সরকার নিতে যাচ্ছে। যা সবার সঙ্গে আলোচনার পর গ্রহণ করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের পক্ষ থেকে আমরা বলেছি, থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা হতে হবে নিরাপদ। কোথায় রাখবে কিভাবে খাওয়াবে এটা রাষ্ট্রের বিষয়।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, উত্তরার দিয়াবাড়িতে যে আবাসন ব্যবস্থা আছে তাতে ১২০০ চিকিৎসক থাকতে পারবেন। যদি কোনো চিকিৎসক চায় বাসায় থাকবেন সে ভাতা নিয়ে বাসায় থাকবেন।
[৬] তিনি বলেন, নার্সদের যে ভাতা দেয়া হবে সেই ভাতার টাকায় হোটেলে বা সরকারের ডরমেটরিতে রাখা হবে। নার্সরা চাইলে বাসায় গিয়েও থাকতে পারবেন। এগুলো সবই সরাকারি ব্যবস্থাপনায় হতে যাচ্ছে। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :