আব্দুন নূর তুষার: খিচুড়ি আমাদের দেশীয় খাবার নয়। ডাল জিনিসটাই বিদেশি। হোম ইকনোমিক্স কলেজে একবার আমি অনেক ভালো ভালো রান্না করা খাবার খেয়েছিলাম বিতর্কের পরে। সেখানেও পোলাও ছিলো, খিচুড়ি ছিলো কিনা মনে নেই। ছিলো একটা কিছু কিন্তু হয়তো আমরা যেটা খাই সেটা আসল খিচুড়ি না। আমাদের আসল খিচুড়ি রান্না শিখতে হবে। জিডিপি বাড়াতে খিচুড়ি কাজে লাগবে। মূল্যস্ফীতিও কমাবে, তাছাড়া এটা রেমিটেন্সও বাড়াবে। ডাল তুরস্কে অনেক হয়। রাশিয়াতেও। চীনেও।
তাদের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব খিচুড়ি রান্নার মধ্য দিয়ে আরও পোক্ত হবে। খিচুড়ি যেনতেন খাবার নয়। এতে রয়েছে শক্তি, পুষ্টি। এর হলুদ রং পজেটিভিটি বাড়ায়। এটাকে ইতিবাচক বা পজেটিভ ভাবে দেখতে হবে। আমি মনে করি যে কোনো কিছু শিখতেই বিদেশে যাওয়া দরকার। বিশেষ করে টয়লেট ব্যবহারও। খিচুড়ি খাবার পরে বাকিটুকুও আমাদের শেখা দরকার। যদিও পরিকল্পনা কমিশন এই কাজে সায় দেয়নি। কিন্তু যারা যেতে চান তারা খুবই ফিউচারিস্টিক। তাদের যেতে দেওয়া হলে মন্দ হবে না। খিচুড়ির ইংরেজি কী? এটাও তো জানি না। এটাও জানতে পারবো। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :