কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] সোমবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভবন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
[৩] এ সময় তুরস্ক সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাবুসওলু দূতাবাসে উপস্থিত ছিলেন।
[৪] বাংলাদেশ মিশন জানায়, আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাসের নিজস্ব ভবন নির্মাণে বরাদ্দ ছিল ৪৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। তবে ভবনটি নির্মাণে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম ব্যয় হওয়ায় ওই টাকা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
[৫] বাংলাদেশ ভবনটি ৪২৮৩ বর্গমিটার আয়তন বিশিষ্ট। কমপ্লেক্সের মধ্যে অফিস ভবন, রাষ্ট্রদূতের বাসভবন, বিজয় একাত্তর নামের ২২৯ আসনসংখ্যার উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন মিলনায়তন, স্বয়ংক্রিয় মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম, মসজিদ, ব্যায়ামাগার, বাংলাদেশি সামগ্রীর প্রদশর্নীকেন্দ্র ও একটি পাঠাগার রয়েছে।
[৬] এছাড়া, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ এবং ভাষা শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার, অজেয় বাংলাদেশ শিরোনামে একটি দৃষ্টিনন্দন ম্যুরাল ও বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের ওপর টেরাকোটা স্থাপন করা হয়েছে।
[৭] ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তুরস্ক সফরকালে চ্যান্সারি কমপ্লেক্স প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
[৮] সরকারের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ মিশনসমূহের জন্য জমি ক্রয় বা আদান-প্রদানের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ ভবন’ নির্মাণ করা হচ্ছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :