লিহান লিমা: [২] মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমস ও টিভি সিএনএন জানিয়েছে, সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও রাষ্ট্রদূত ব্র্যানস্টেডের পদত্যাগ করার ঘোষণা দিয়েছেন। টাইমস/সিএনএন
[৩] আইওয়ার সাবেক রিপাবলিকান গর্ভনর ও ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রার্থীতার সমর্থক টেরি ব্র্যানস্টেড তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে চীনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছেন। ২০১৭ সালের গ্রীষ্মে টেরি যখন বেইজিংয়ে আসেন তখন আশা করা হচ্ছিলো চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করে তুলতে পারবেন টেরি। তবে টেরির সময়কালে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্ক বেশ টানা-পোড়নের মধ্য দিয়েই গিয়েছে। উপরুন্তু টেরিকে বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনৈতিক দেশের মধ্যে শীতল যুদ্ধের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।
[৪] ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনঃনির্বাচনের মাত্র দেড় মাস পূর্বেই টেরির পদত্যাগের কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায় নি। মাইক পম্পেও টুইটে বিগত তিন বছর ধরে চীনে মার্কিন স্বার্থ রক্ষার্থে কাজ করার জন্য টেরিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
[৫] রাষ্ট্রদূত হিসেবে পূর্বসূরীদের তুলনায় নিজকে কিছুটা আড়াল রাখতেন টেরি। শি চীনের নেতা হওয়ার পূর্বেই তার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিলো টেরির। কিন্তু তা দুই দেশের সম্পর্ক মজবুত করতে পারে নি। [৬] গত ৯ সেপ্টেম্বর চীনের গণমাধ্যমে লেখা এক সম্পাদকীয়তে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির বাক-স্বাধীনতা লঙ্ঘন নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন তিনি। যার সরাসরি প্রতিক্রিয়া জানায় পিপলস ডেইলি। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :