তাপসী রাবেয়া: [২] রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন ও আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে হবে। এজন্য ভূমি ও নগর প্রশাসনে ২০৩১ সাল পর্যন্ত অগ্রাধিকার অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১ এ এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
[৩] রোববার ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
[৪] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য সম্পত্তিতে কার্যকর স্বত্বাধিকারসহ দক্ষ ভূমি বাজার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। জমি, ব্যবসায় ও বুদ্ধিভিত্তিক সম্পদের জন্য সর্বাধিক প্রাসঙ্গিক হলো সম্পত্তিতে স্বাধিকার। এজন্য বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় এ প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বের ওপর প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১-এ জোর দেওয়া হয়।
[৫] প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ এর আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিদেশি বিনিয়োগসহ বেসরকারি ও বিরোধ নিস্পত্তি-কল্পে বিচারিক ব্যবস্থার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখার প্রয়োজন হবে।
[৬] কৃষি ও পল্লী উন্নয়নে বেদখলকরা সরকারি জমি, বিশেষ করে খাল ও নদীর পাড়ে মাটি ভরাট করে অবৈধ দখলসহ বেহাত হয়ে যাওয়া খাস জমি পুনরুদ্ধার কল্পে কর্মসূচি নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
[৭] এটুআই সার্ভিসের মাধ্যমে নাগরিকদের জন্য ই-মিউটেশন সেবা শুরু করা হয়েছে, যাতে নাগরিকরা সহজে এবং ঝামেলা মুক্তভাবে ভূমি সেবা পেতে পারেন। তার সাথে আইসিটি ব্যবহার করে ভূমি অধিদপ্তরের কার্যক্রম উন্নত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :