রাশিদুল ইসলাম : [২] ইসরায়েলি দৈনিক ইয়েদিয়থ আহরোনোথ এক প্রতিবেদনে বলছে যুক্তরাষ্ট্র ও আমিরাতের সঙ্গে অস্ত্র চুক্তি পর্যালোচনা করে ওয়াশিংটনের কাছে তেলআবিব এ দাবি তুলেছে। মিডিল ইস্ট মনিটর
[৩] ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এধরনের ক্ষতিপূরণ কি পরিমান হবে তা নিরুপণ করে একটি প্যাকেজ তৈরি করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পাঠাবে। ইসরায়েলের কাছে কোনো অত্যাধুনিক মার্কিন অস্ত্র বিক্রির এক বছরের মধ্যে যে অন্যান্য বিকল্প শর্ত রয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
[৪] প্রতিবেদনে আরো বলা হয় ইসরায়েলের আপত্তি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র আমিরাতের কাছে এফ-৩৫ বিমান বিক্রি করছে। এর আগে ইসরায়েলের গোয়েন্দা মন্ত্রী আমিরাতের কাছে এধরনের জঙ্গি বিমান বিক্রির তীব্র বিরোধীতা করেন।
[৫] তবে আমিরাতের কাছে এফ-৩৫ বিমান বিক্রির ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনকে কংগ্রেসের অনুমোদন নিতে হবে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ইসরায়েলের সঙ্গে আমিরাতের স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপনের চুক্তির অন্যতম প্রধান শর্ত ছিল এধরনের জঙ্গি বিমান বিক্রি।
[৬] নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আমিরাতের কাছে এফ-৩৫ বিমান বিক্রির ব্যাপারে গোপণে অনুমোন দিয়েছেন। পরে নেতানিয়াহুর অফিস থেকে তা সঠিক নয় বলে জানানো হয়।
[৭] ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের চুক্তি হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র আমিরাতের কাছে এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান সহ অন্যান্য অস্ত্র বিক্রির প্রস্তাব দেয়।
[৮] আমিরাতের সঙ্গে এর আগে মার্কিন অস্ত্র চুক্তিতে ইএ-১৮জি জে গ্রোলার জেট বিমান বিক্রি অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এধরনের বিমান শত্রুর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অচল করে দিতে সক্ষম।
আপনার মতামত লিখুন :