সিরাজুল ইসলাম: [২] জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শুক্রবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই শিশুদের বেশিরভাগই যাবে জার্মানি ও ফ্রান্সে। বিবিসি
[৩] লেসবস দ্বীপে সবচেয়ে বড় মোরিয়া শরণার্থী শিবিরে বুধবার আগুন লাগে। সেখানে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ বাস করতো। এ সংখ্যা শিবিরটির ধারণক্ষমতার চারগুণেরও বেশি। এই শরণার্থীরা আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার ৪০০ শিশুকিশোরকে বিমানে করে মূল ভূখন্ডে নিয়ে যায় গ্রিস সরকার। রয়টার্স
[৪] শরণার্থীরা রাস্তায়, মাঠে-ঘাটে দিন কাটাচ্ছে। কর্তৃপক্ষ তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে হিমশিম খাচ্ছে। ধ্বংস হওয়া শিবিরটির কাছে বাস করা অধিবাসীরা নতুন করে তাঁবু গাড়তে দিতে নারাজ। তারা ত্রাণ প্রবেশেও বাধা দিচ্ছে।
[৫] অভিভাবকহীন শিশুদের নিতে রাজি হওয়া ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ফ্রান্স এবং জার্মানি ১শ থেকে দেড়শ’ জনকে নেবে। এছাড়া নেদারল্যান্ডস ৫০ এবং ফিনল্যান্ড ১১ জনকে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভেনিয়া, লুক্সেমবার্গ, পর্তুগাল কতজন করে শিশু নেবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেল গ্রিসের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে কিছু শরণার্থী শিশু নেয়ার কথা জানিয়েছেন।
[৬] লেসবসের রাজধানী মিতিলিনের উত্তরপূর্বে অবস্থিত মোরিয়া শিবির। সেখানে ৭০টি দেশের নাগরিক রয়েছে। মোট শরণার্থীর ৭০ শতাংশই আফগানিস্তানের।
আপনার মতামত লিখুন :