শরীফ শাওন: [২] ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র বলেন, অবৈধ বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন, প্রজেক্ট সাইন ও শপ সাইন ব্যবহারের ফলে নগরীর সৌন্দর্যহানির পাশাপাশি ডিএনসিসি রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। স্ব-উদ্যোগে ডিএনসিসির রাজস্ব বিভাগ থেকে এসবের অনুমোদন নিতে সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
[৩] আতিকুল ইসলাম বলেন, অনুমোদন নেওয়ার সময়সীমা ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। অন্যথায়, ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে এসব অপসারণের লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট ও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
[৪] মেয়র বলেন, ডিএনসিসি এলাকায় অনেকেই অবৈধভাবে বিলবোর্ড স্থাপন করে বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন। অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, রিয়েল এস্টেট কোম্পানি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান শপ সাইন, প্রজেক্ট সাইন, সাইনবোর্ড, প্যানাফ্লেক্স, ব্যানার, ফেস্টুন ইত্যাদি ব্যবহার করছেন। কেউ কেউ নির্ধারিত মাপের চেয়ে বড় আকারের সাইনবোর্ড ব্যবহার করছেন। আবার প্রতিটি দোকানে একটির স্থলে একাধিক সাইনবোর্ড ব্যবহার করছেন।
[৫] তিনি বলেন, ফুটপাত ও সড়কে অবৈধভাবে রাখা নির্মাণসামগ্রী ও অন্যান্য স্থাপনা অপসারণে তাৎক্ষণিক নিলাম কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এসকল বিষয় জনগনের অবগতির জন্য মাইকিং ও গণমাধ্যমে গণবিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে।
[৬] শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় এক ভার্চুয়াল সভায় এসব কথা বলেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :