শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:২০ সকাল
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সু চিকে ‘সাখারভ প্রাইজ কমিউনিটি’ থেকে বাদ দিয়েছে ইপি

 

ডেস্ক রিপোর্ট : রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন সমর্থন করার কারণে মিয়ানমারের ডি ফ্যাক্টো নেত্রী অং সান সু চিকে ‘সাখারভ প্রাইজ কমিউনিটি’ থেকে বাদ দিয়েছে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট (ইপি)। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে।

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার আগে ১৯৯০ সালে সু চিকে সাখারভ পুরস্কার প্রদান করে ইপি। এটি ছিল মানবাধিকারের পক্ষে লড়াইরতদের জন্য সর্বোচ্চ পুরস্কার। কিন্তু এখন আর এই পুরস্কার জয়ীদের কোনো অনুষ্ঠানে সু চি অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

ইপি’র একটি সূত্র জানায়, পুরস্কারটি প্রত্যাহার সম্ভবপর না হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাকে তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। ইপি’র সবচেয়ে শক্তিশালী নিষেধাজ্ঞা এটি।

২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়নের মুখে ৭ লাখের বেশি রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষ পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। জাতিসংঘের তদন্তকারীরা তাদের প্রতিবেদনে উপসংহার টেনেছেন, এই অভিযান গণহত্যার অভিপ্রায়ে পরিচালিত হয়েছে।

মিয়ানমার এই গণহত্যা ও সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তারা দাবি করে আসছে, রোহিঙ্গা জঙ্গিদের হাত থেকে দেশকে রক্ষায় এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিজে) ডিসেম্বরে দেয়া এক ভাষণে সু চি গণহত্যায় অভিযুক্ত মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন জানান। ৩০ মিনিটের ভাষণে ৩ হাজার ৩৭৯টি শব্দ থাকলেও একবারও তিনি রোহিঙ্গা উচ্চারণ করেননি।

সমালোচকরা বলছেন, সু চি’র এই প্রত্যাখ্যান মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের পরিচয় ও অধিকার খর্বের অংশ।
সূত্র- ডেইলি বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়