শিরোনাম
◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল

প্রকাশিত : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৪২ দুপুর
আপডেট : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৪২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ‘একজন রোহিঙ্গাও নির্দেশ ছাড়া হত্যা, ধর্ষণ বা নির্যাতনের শিকার হননি’

আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] আন্তর্জাতিক আদালতে জবানবন্দী দিতে মিয়ানমারের ওই দুই পক্ষত্যাগি সেনা ইতোমধ্যে ব্রাসেলসে পৌঁছেছেন। দুই সেনার সাক্ষ্যে মোড় ঘুরতে পারে গণহত্যা মামলা।

[৪] আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এই দুইজন কোনও সাধারণ স্বাক্ষী বা প্রত্যক্ষদর্শী নন। এরা সরাসরি গণহত্যার নির্দেশ পেয়েছেন। এবং একটা পর্যায় পর্যন্ত তাতে অংশ নিয়েছেন। আল জাজিরা

[৫] এই দুই সৈনিক জানিয়েছেন, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাত ৩টায় শুরু হয় নিধনযজ্ঞ। ভিডিও স্বাক্ষ্যতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত বা আইসিসিকে সৈনিক মায়ো উইন তুন বলেন, ৫৬৫তম লাইট ইনফেনট্রি ব্যাটেলিয়নের কর্নেল সৈনিকদের বলেন, এই এলাকার সকল রোহিঙ্গা গ্রামবাসীকে মুছে ফেলতে হবে। কাউকে দেখা মাত্রই গুলি করার নির্দেশ পাই আমরা। সামরিক নির্দেশেই আমরা জড়ো করা মুসলিম পুরুষদের কপাল বরাবর পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি করি এবং তাদের লাথি মেরে কবরে নিক্ষেপ করি। এনবিসি

[৬] এই স্বাক্ষ্যের পর ধারণা করা হচ্ছে আদালত খুব সহজেই মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে অভিযুক্ত করতে পারবেন। এর আগে গাম্বিয়ার করা মামলাটির যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়েছে। এই অভিযানের পর প্রায় সাড়ে ৭ লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। সম্পাদনা: ইকবাল খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়