আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] যৌথ নিরাপত্তাপত্রে ওই অ্যাস্ট্রাজেনেকা, মডার্না, ফাইজারসহ ৯ কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তারা সাক্ষর করেন। তারা আরো জানান, সময়ের আগে ভ্যাকসিনে সরকারি অনুমোদনের ব্যাপারে তীব্র আপত্তি আছে। সিএনএন
[৩] এই পত্রে বলা হয়েছে, এখানে আমরা যেই বায়োক্যামিক্যাল কোম্পানিগুলো সই করেছি, তারা পরিস্কার করে বলতে চাই, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের নিরাপত্তায় সামান্যতম ছাড়ও দেয়া হবে না। আমরা কোনও বৈজ্ঞানিক নিয়ম ভঙ্গ করতে দেবো না। বৈজ্ঞানিক উপাত্ত ছাড়া কোনও উৎপাদনই আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
[৪] এই পত্রে সই করা কোম্পানিগুলো হলো, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, বায়োএনটেক, মডার্না, ফাইজার, নোভাভ্যাক্স, সানোফি, গ্লাক্সোস্মিখকাইন, জনসন অ্যান্ড জনসন এবং মেরেক। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির দৌড়ে এগিয়ে আছে এই কোম্পানিগুলোই।
[৫] মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুত ভ্যাকসিন অনুমোদনের জন্য চাপ দিয়েই যাচ্ছেন। তিনি চান, নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই যেনো এই ভ্যাকসিন অনুমোদন দিয়ে দেয়া হয়। তবে এর তীব্র বিরোধিতা করছেন বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই ভ্যাকসিন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাওয়া খুবই হতাশাজনক। সম্পাদনা: ইকবাল খান