শিরোনাম
◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও

প্রকাশিত : ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৯:৩৫ সকাল
আপডেট : ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৯:৩৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাতেইন্যা জুতা চোর, তাকে কি চুমো দেবো : হকার নেতার কলার ধরে ঘুষি সুজনের!  

ডেস্ক রিপোর্ট : চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজনের বিরুদ্ধে এক হকার নেতার কলার ধরে তাকে ঘুষি মারার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

রোববার ‍দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ-সংক্রান্ত ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

ঘটনার একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা যায়, ট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হকার্স সমিতির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির হকার্স বিষয়ক সম্পাদক আবদুল বাতেনের শার্টের কলার ধরে তাকে ঘুষি মারার হুমকি দেনন চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন  বলেন, হকার্স বসবে ফুটপাতে, যদি কেউ রাস্তায় বসে, গাড়ি চলবে কোথায়? যে রাস্তায় বসানোর কথা বলছে, তাকে না মেরে কি আমি চুমো খাবো?

তিনি বলেন, বাতেইন্যা একটা জুতা চোর, রাস্তায় বসে কেন সে জুতা বিক্রি করবে?

 

এ বিষয়ে আবদুল বাতেন বলেন, প্রশাসক বলেছিলেন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হকাররা বসতে পারবেন। নিচে (সড়কে) বসতে নিষেধ করেছিলেন। জুতার দোকান আগে থেকে যেগুলো আছে সেগুলো তো আর উচ্ছেদ করা যাবে না। তিনি বলেন, এখান থেকে তাদের উচ্ছেদ করা হলে তারা যাবে কোথায়? এ কথা বলার পরপরই তিনি আমাকে মারার জন্য উদ্যত হয়ে ওঠেন। শার্টের কলার চেপে ধরেন এবং পুলিশে দেওয়ার জন্যও বলেন।

তিনি বলেন, তাই আজকে প্রশাসক আসার পর আমি বলেছিলাম, রাস্তায় জুতার কোন দোকান বসবে না, নালার উপরে ছোট করে বসবে। এখান থেকে তাদের উচ্ছেদ করা হলে তারা যাবে কোথায়? এ কথা বলার পরপরই তিনি আমাকে মারার জন্য উদ্যত হয়ে উঠেন। শার্টের কলার চেপে ধরেন এবং পুলিশে দেওয়ার জন্যও বলেন। পুলিশে দিলে কী হবে আর, না খেয়ে মরতে হবে পরিবার নিয়ে।

সূত্র-দেশ রূপান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়