শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৫:৫৭ সকাল
আপডেট : ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৫:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঘ ছাড়ার চিন্তা সরকারের

ডেস্ক রিপোর্ট : পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জঙ্গলে নতুন করে বাঘ ছাড়ার চিন্তা করছে সরকার। ইতোমধ্যেই ওই অঞ্চলে বাঘ ছাড়া যায় কিনা এবং সেখানে বাঘের পুনঃপ্রবর্তন করা হলে এগুলো টিকে থাকতে পারবে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে একটি সমীক্ষার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরীর বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলা তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নতুন করে বাঘ ছাড়ার আগে দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ওই বনে বাঘের থাকার উপযোগী পরিবেশ ও খাদ্য আছে কিনা এবং একই সঙ্গে সেখানে বাঘের জন্য কোনো হুমকি আছে কিনা- তা সমীক্ষা করে দেখা হবে।

বন কর্মকর্তা বলেন, বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে এই সমীক্ষা চালানো হবে। তারা ট্র্যাকিং করে দেখবে পার্বত্য অঞ্চলে ইতোমধ্যেই বাঘের উপস্থিতি আছে কিনা। না থাকলেও তাদের আবাসস্থল ও খাদ্যের পরিবেশ আছে কিনা। একইসঙ্গে দেখা হবে বাঘ সেখানে ছাড়লে তারা টিকবে কিনা, সারভাইভ করবে কিনা।

এখন শুধু সুন্দরবনে বাঘের আবাসস্থল রয়েছে। যদিও এক সময় বেশিরভাগ অঞ্চলে বাঘের পদচারণা ছিল। সর্বশেষ বাঘ শুমারীর তথ্যানুযায়ী, শিকারীদের হাতে ব্যাপক সংখ্যায় বাঘ মারা পড়ার পর সুন্দরবনে মাত্র শ'খানেক বাঘ টিকে আছে।

প্রধান বন সংরক্ষক জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাঘ নিয়ে যে ফিজিবিলিটি স্টাডিজ চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছে, সেটি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই অনুমোদন করেছে এবং খুব শিগগিরই বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব দেয়া হবে। আগামী বছরের জুনের মধ্যে সমীক্ষাটি শেষ করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ওই অঞ্চলে বাঘের সম্ভাব্য যে উপস্থিতির কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো ভারত বা মিয়ানমার থেকেও আসতে পারে বলে মনে করেন আমীর হোসাইন চৌধুরী। সে কারণেই ওখানে বাঘের রিইনট্রোডাকশন করা যায় কিনা, সেই চিন্তা থেকেই সমীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।যুগান্তর

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়