নিউজ ডেস্ক: [২] ক্যারিয়ারের শুরুতে বিস্ফোরক ব্যাটিং করে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। শুরুটা ভালো হলেও পরবর্তীতে ধারাবাহিক থাকতে পারেননি এই ওপেনার। কিন্তু ২০০৭ সালে জেমি সিডন্স দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খারাপ সময় কাটিয়ে উঠতে থাকেন তামিম।
[৩] বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নতিতে যে কয়েকজনের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে তার মধ্যে জেমি সিডন্স অন্যতম। দায়িত্ব নেওয়ার পর টাইগারদের ব্যাটিং লাইন আপটাই বদলে দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান এই কোচ।
[৪] ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা বরাবরই বলে থাকেন, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিমদের আজকের অবস্থানে আসাতে জেমির বড় অবদান। আর তাই তামিম ইকবালের চোখে এখনো সেরা কোচ সিমন্স।
[৫] সম্প্রতি অনলাইন ভিত্তিক ক্রিকেট ওয়েবসাইটে এক সাক্ষাৎকারে তামিম জানান, ‘২০০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ ছিলেন জেমি সিডন্স। আমি কাজ করেছি, এমন কোচদের মধ্যে আমি তাকে সেরা ব্যাটিং কোচ হিসেবে মনে করি। তিনি ছিলেন অসাধারণ। এখনো আমার ব্যাটিংয়ে কোনো সমস্যা হলে তার পরামর্শ নেই।’
[৬] ‘যদিও আমাদের সম্পর্কের যাত্রার শুরুটা ভালো ছিল না। আমার মনে হয়, প্রথম যখন তিনি আমাকে দেখেন, তখন আমাকে পছন্দ করেননি। দলে তখন তিনজন ওপেনার।
[৭] তাই আমি আগেই ভেবে রেখেছিলাম, আমি দলে সুযোগ পাচ্ছি না।’ পরে আমার কিছু ব্যাটিং টেকনিক ঠিক করে দেন তিনি। এবং আমাকে দলে সুযোগ দেন।
[৮] ২৮শে অক্টোবর, ২০০৭ সালে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে সিডন্সের নাম ঘোষণা করা হয়। চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা শেষে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এই গুণী কোচ। -ক্রিকট্রেকার
আপনার মতামত লিখুন :