নাসরিন আক্তার: মার্জিয়া প্রভাকে ফেসবুক মারফত চিনি। উনি মানুষের অধিকার নিয়ে কাজ করেন। করোনার সময়ে মানুষকে সাহায্য করতে, উনি যেমন মরিয়া ছিলেন, সেটা দেখে খুব ভালো লেগেছিলো। কিন্তু খুবই মর্মাহত হয়েছি ফেসবুক মারফতই জানতে পেরে যে, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি ধর্ষণে সহায়ক হিসেবে কাজ করেছেন। কিছুতেই এটা বিলিভ করতে পারছি না। কীভাবে সম্ভব। আরও বেশি মর্মাহত হয়েছি উনার বিরুদ্ধে আনা এই অভিযোগের জবাবে উনি যা বলেছেন। সেই বক্তব্য দেখে। খুবই দুর্বল তার জবাব। উনি হেল্প করেছেন কী করেননি, সেটা যেহেতু জানি না। ফলে ওই বিষয়ে মন্তব্য করছি না। কিন্তু উনি বারবার বলছেন, প্রাপ্তবয়স্ক দুজন দরজার ওপাশে কী করছে, সেটা তার কন্সার্ন নয়। খুবই লেইম কথাটা। প্রাপ্তবয়স্ক কাউকে কী দরজার ওপাশে জোর করে নিয়ে যাওয়া যায় না। প্রাপ্তবয়স্ক কেউ কী ধর্ষিত হন না? স্পেশালি যে পার্টিতে ড্রিংক, উইড সেবন চলছিলো, সেখানে তাদের আরও বেশি এলার্ট, অব্জার্ভেন্ট থাকার সুযোগ ছিলো। কারণ এটা ভালো করেই জানা এসব পার্টিতে মদ্যপ অবস্থায়, যে কেউ ব্যালেন্স হারাতে পারে। উনাকে রেসপন্সিবল ভাবতাম বলেই তার থেকে আরও রেসপনসেবল আচরণ প্রত্যাশা করছি। এই ঘটনাগুলো দেখলে খুব হতাশ লাগে, ভীষণ রকমের হতাশ লাগে। ধর্ষক ও ধর্ষণে যদি কেউ সহায়তা করে থাকে, উভয়ের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :