আনিস তপন : [২] এ প্রসঙ্গে তদন্ত কমিটির প্রধান ফরিদপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাহিদুর রহমান টেলিফোনে এই প্রতিবেদককে জানান, ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি তদন্তে উপজেলা খাদ্যগুদামে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে।
[৩] এক প্রশ্নের জবাবে সাহিদুর রহমান বলেন, প্রতিবেদনে অনিয়মের বিবরণ ও এসব রোধে বেশ কিছু সুপারিশ থাকবে।
[৪] সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ খাদ্যগুদামে সীমাহীন অনিয়মের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি সেখানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) সারোয়ার মাহমুদ আকস্মিক অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় নীতিমালার বাইরে গুদামে অতিরিক্ত ৭৯ মেট্রিক টন চাল, ৩০ মেট্রিক টন গম এবং ৩০ কেজি পুরাতন খালি বস্তা উদ্ধার করেন তিনি।
[৫] এ বিষয়ে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা হাবিবুর রহমানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
[৬] নীতিমালাতে বলা হয়েছে, খাদ্যগুদামে সরকার নির্ধারিত ক্রয় করা নির্দিষ্ট পরিমাণ চাল, গম মজুদ রাখতে হবে। কোনো খাদ্য সামগ্রী গুদামে সংরক্ষণ করা যাবে না।
[৭] এ প্রসঙ্গে ডিজি বলেন, সবাইকে বার বার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যাতে কোনো গুদামে বেশি/কম সামগ্রী মজুদ না থাকে। এখানে অস্বাভাবিক পরিমাণে পাওয়া গেছে যা উদ্বেগজনক। এজন্যই ঢাকা বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্য কর্মকর্তা তপন কুমার দাসকে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছি। সম্পাদনা: ইকবাল খান, খালিদ আহমেদ