শরীফ শাওন: [২] করোনা সংকটকালে সাব কন্ট্রাক্টিং কারখানা বন্ধ হয়েছে এক হাজার ৯১৫টি। এ খাতে বেকার হয়েছেন তিন লাখ ২৪ হাজার ৬৮৪ জন শ্রমিক। চাকরি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন ৬০ শতাংশ শ্রমিক।
[৩] বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উপস্থাপন করে। মার্চ শেষ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত এই গবেষণা পরিচালিত হয়।
[৪] বিলস ডিরেক্টর নাজমা আক্তার বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকরা তিনটি ঝুঁকিতে কাজ করছেন। নিরাপত্তা বা জীবনের ঝুঁকি, শ্রমিকদের চাকরির ঝুঁকি ও প্রতিনিয়ত ছাঁটাই আতঙ্ক। এয়াড়াও কারখানাগুলো গর্ভবতী নারী শ্রমিকদের কোন নিরাপত্তা দিচ্ছে না, মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্য সুরক্ষা। কাজ করার পরবর্তী সাত কার্যদিবসের মধ্যে বেতন পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত থাকেন শ্রমিকরা।
[৫] শ্রমিকনেতা নাইমুল হাসান রুবেল বলেন, গার্মেন্ট মালিকদের ভাবতে হবে, শ্রমিকরাও মানুষ। তাদের শান শওকত শ্রমিকদের কারণে হয়েছে। শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনা বেড়েছে, তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ব্যবস্থা নিচ্ছেনা। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব