শিরোনাম
◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দ্রুত আরোপ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার

প্রকাশিত : ২৭ আগস্ট, ২০২০, ১১:১৬ দুপুর
আপডেট : ২৭ আগস্ট, ২০২০, ১১:১৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নরেন্দ্র মোদির চায়ের দোকান কোথায়?

ডেস্ক রিপোর্ট : ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রায় বলেছেন, গুজরাটের একটি রেলস্টেশনে তার বাবার চায়ের দোকানে কাজ করতেন। সেই সঙ্গে তার দল বিজেপিও বহুবার এ কথা বলেছেন। কিন্তু সেই চায়ের দোকানটি ঠিক কোথায়, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি মোদি। এ নিয়ে রীতিমতো রহস্যের জট তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস সমর্থক ও সমাজকর্মী তেহসিন পুণাওয়ালা তথ্য অধিকার আইনে ওই প্রশ্ন করেছিলেন সেই চায়ের দোকান কোথায়? তার করা প্রশ্নের জবাবে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায় চায়ের দোকানের কোনো তথ্য নেই।

অন্যদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনও বলছে, অনেক পুরনো ঘটনা এটি এবং রেলের আহমেদাবাদ বিভাগের কাছে এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই। বিবিসি জানিয়েছে, এর আগেও রেল জানিয়েছিল যে স্টেশন চত্বর ও ট্রেনে উঠে চা বিক্রি করার জন্য নরেন্দ্র মোদিকে কোনো লাইসেন্স দেয়া হয়েছিল কি না, তা নিয়ে কোনো তথ্য রেলের কাছে নেই। তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী রেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল যে দামোদর দাসকে (মোদির বাবার নাম) ওয়াডনগর রেলস্টেশনে চায়ের দোকানের লাইসেন্স কবে দেয়া হয়েছিল এবং সে সংক্রান্ত কোনো নথি পাওয়া যাবে কি না।

এদিকে নরেন্দ্র মোদির পারিবারিক বন্ধু এবং গুজরাটের প্রবীণ সাংবাদিক সতীশ মোরি বলেন, রেলের কাছে এই তথ্য না থাকাই স্বাভাবিক, কারণ ওয়াডনগর গ্রামের স্টেশনে ওরকম কোনো দোকানই ছিল না।

তিনি আরও বলেন, যে দোকানটি তার বাবা চালাতেন, সেটি একটি চায়ের ঠেলাগাড়ি আর সেটাও থাকত স্টেশনের বাইরে। পরে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে স্টেশনের কাছেই রাস্তার ওপরে একটা ছোট দোকান করেন মোদির বাবা।সময় নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়