তাপসী রাবেয়া : [২] শূন্যপদের বিপরীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় পাস করা প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। অথচ প্যানেল নিয়োগের নামে অর্থ আদায় করা হচ্ছে বলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
[৩] বুধবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সিনিয়র সচিব আকরাম-আল হোসেন স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়।
[৪] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল মাঠ পর্যায়ে তথাকথিত প্যানেল হতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের কথা বলে নিরীহ প্রার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে সরকারের নজরে এসেছে।
[৫] জানানো হয়েছে, ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সে বছরের ৩০ আগস্ট আবেদন শেষ হলেও গত বছরের জুনে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ১৮ হাজার ১৪৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কোনো প্যানেল করার বিষয়ে উল্লেখ ছিল না বলে প্যানেল বা অপেক্ষমান তালিকা করা হয়নি। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ একটি রুটিন প্রক্রিয়া। ভবিষ্যতে পদ শূন্য হবে বিবেচনা করে প্যানেল করার কেনা সুযোগ নেই বলে জানানো হয়েছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব