শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৬ আগস্ট, ২০২০, ০২:১৩ রাত
আপডেট : ২৬ আগস্ট, ২০২০, ০২:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সেপ্টেম্বর শেষে আবারও বন্যার আশঙ্কা

জেরিন আহমেদ: [২] মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে চলমান বন্যার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব তুলে ধরেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন উপস্থিত ছিলেন।

[৩] চলতি বছর আরও বন্যা হওয়ার কোন আশঙ্কা আছে কিনা জানতে চাইলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক সামসুদ্দিন আহমেদ পূর্বাভাস দিয়েছেন— এ বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে আরেকটি বন্যা হতে পারে। অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা আছে।

[৫] এবারের বন্যা ১৯৯৮ সালের বন্যার থেকে দীর্ঘস্থায়ী নয় জানিয়ে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৮ সালের বন্যা ছিল ৬৯ দিন, এবারের বন্যা ছিল ৪৬ দিন। আর ক্ষয়ক্ষতিও ১৯৯৮ সালের বন্যার চেয়ে এবার কম। ’৯৮ সালে প্রায় ৫০ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল। এবার আমাদের প্রায় ৩০ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

[৬] বন্যায় খাদ্যশষ্যের ঘাটতি হবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি মজুত আছে ১৩ লাখ মেট্রিক টনের উপরে। আট লাখ মেট্রিক টন থাকলে মনে করি নিরাপদ। আরও খাদ্য সংগ্রহের কাজ চলছে, এ মাসের মধ্যে ১৫ লাখে পৌঁছে যাবে।

[৭] বন্যা দীর্ঘায়িত হলে বরাদ্দ আরও বাড়বে কিনা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের যে বরাদ্দ আছে সেটা দিয়ে আমরা মোকাবিলা করতে পারব।

[৮] বন্যা ও দুর্যোগ প্রস্তিতি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের একটি এসওডি (স্ট্যান্ডিং অর্ডার অন ডিজাস্টার) বা দুর্যোগ স্থায়ী কার্যাদেশ দিয়েছেন। এটা পাওয়ার পর আমাদের কাজ সহজ হয়েছে, কখন কোন অবস্থায় কে দুর্যোগে প্রথম রেন্সপন্স করবে, কে কাজটি করবে সেটি ভাগ করে দেয়া হয়েছে। কাজেই যেকোনো দুর্যোগের পূর্বাভাস পেলে আমরা এসওডি অনুযায়ী কাজ করি এবং সে অনুযায়ী আমরা প্রস্তুত আছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়